এতে যেকোনো পেশার মানুষ নিজ কাজে আনন্দ খুঁজে পান। যেমনটি ক্যাপ্টেন নওশাদেরও ফার্স্ট অফিসারের ভূমিকায় ২৭ আগস্ট জীবন রক্ষা পেয়েছিল ওমান থেকে ঢাকার উদ্দেশে আসা ১২৪ যাত্রীর। পাঁচ বছর আগেও ২০১৬ সালে আরেকটি দুর্ঘটনার হাত থেকে ১৪৯ যাত্রী আর সাত ক্রুর জীবন বাঁচিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন নওশাদ। আসলেই বিমানের সুন্দরভাবে ল্যান্ডিং হলে যাত্রীরা আহ্লাদিত হই, ব্রেমেন এয়ারপোর্টে বিমান ল্যান্ডিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীরা হাততালি দিলে আমিও হাততালিতে শরিক হই। ছোট–বড় প্রতিটা কাজেই আসলেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশে অনেক সুন্দর আবহের সৃষ্টি হয়।