বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১০:১৬ অপরাহ্ন
Uncategorized

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

  • আপডেট সময় শনিবার, ২ অক্টোবর, ২০২১

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন একটি বিমান সংস্থা। ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি বিমান বাহিনীর DU-3 বিমান নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়।

বিমানের প্রধান কার্যালয়

বলাকা, কুর্মিটোলা, ঢাকা – ১২২৯, বাংলাদেশ।

ফোন: +৮৮-০২- ৮৯০১৬০০-১৪ এবং ৮৯০১৬৮০-৯৪ (পিএবিএক্স)

­­­­­­­­­­­­­বিমানবন্দর প্রধান কার্যালয়

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কুর্মিটোলা, ঢাকা- ১২২৯।

ফোন: +৮৮-০২-৮৯০১৫০০-১৯ এবং ৮৯০১৬৪০ (পিএবিএক্স)

জেলা অফিস

বলাকা, বিমান ভবন, মতিঝিল, ঢাকা, বাংলাদেশ।

ফোন: +৮৮-০২-৯৫৬০১৫১, ৮৯০১৫০০

সোনারগাঁ হোটেল বিমানবন্দর

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল, ১০৭, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা, বাংলাদেশ।

ফোন: +৮৮-০২-৯৮৮৩৪৮৯

সিটি সেলস অফিস

বাড়ি # ৯৭, সড়ক # ৪, ব্লক # বি, কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা, বাংলাদেশ।

ফোন: + ৮৮-০২-৯৮৮৩৪৮৯

ওয়েব সাইট- www.biman-airlines.com

টেলেক্স- ৬৪২৬৪৯ DABG BJ

-মেইল:

ব্যবস্থাপনা পরিচালক-mdbiman@bdbiman.com

সেলস- passengersales@bdbiman.com

পরামর্শ ও তথ্য- gmpr@bdbiman.com

কাস্টমার সার্ভিস- desbiman@bdbiman.com

ওয়েব সংক্রান্ত তথ্য- imtiaz@biman.com এবং anwar@bdbiman.com

 

 

 

 

 

 

 সময়ের বিমান:

বর্তমানে এশিয়া এবং ইউরোপের ১৮ টি গন্তব্যে বিমান যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণ করছে।

বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর বহরে থাকা বিমানগুলো হচ্ছে-

 

বিমানের  ধরন

যাত্রা শুরুর তারিখ

ডিসি-১০-৩০ ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ১৯৮৩ ইং।
ডিসি-১০-৩০ ১৬ –ই আগষ্ট, ১৯৮৩ ইং।
ডিসি-১০-৩০ ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৮৩ ইং।
ডিসি-১০-৩০ ০৬ জানুয়ারী, ১৯৮৯ ইং।
ডিসি-১০-৩০ ডিসেম্বর, ১৯৯৬ ইং।
এ-৩১০-৩০০ ১৯-শে আগস্ট, ১৯৯৬ ইং।
এ-৩১০-৩০০ ২৪ শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৯৯ ইং।
এ-৩১০-৩০০ মার্চ, ২০১০ ইং।
এফ-২৮ ২৪ শে ফেব্রুয়ারী, ১৯৯৯ ইং।
এফ-২৮ ১২- ই এপ্রিল ১৯৯৯ ইং।
এফ-২৮ ২৫- শে মে ২০০৪ ইং।
বি-৭৩৭-৮০০ জানুযারী, ২০১০ ইং।
বি-৭৩৭-৮০০ জানুয়ারী, ২০১০ ইং।

আন্তর্জাতিক রুটে বিমানের গন্তব্যগুলো হল- লন্ডন, রোম, আবুধাবী, কুয়েত, জেদ্দা, বাহরাইন, কুয়েত, দুবাই, বিয়াদ, দিল্লী, কাঠমান্ডু, কলকাতা, হংকং ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর এবং সিঙ্গাপুর। সম্প্রতি লন্ডন, ম্যানচেস্টার, রোম এবং মিলান-এ বিরতিহীন ফ্লাইট চালু করা হয়েছে।

অভ্যন্তরীণ গন্তব্যগুলো হল

ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার।

টিকেট বুকিং

বিমানের অফিসগুলো ছাড়াও www.biman-airlines.com সাইট থেকে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টিকেট বুকিং দেয়া যায়।

বুকিং বাতিল

বুকিং বাতিল করার জন্য www.biman-airlines.com সাইটে গিয়ে ‘রিফান্ড রিকোয়েস্ট’ ফরম ডাউনলোড করার পর সেটি পূরণ করে iberefund@bdbiman.com ঠিকানায় ফরমটি ই-মেইল করে দিতে হয়। যে ক্রেডিট কার্ডটি ব্যবহার করে টিকেট বুকিং দেয়া হয়েছে সেটিতেই রিফান্ড করা হয়। প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে ২ টি বিলিং সাইকেলের প্রয়োজন হতে পারে। যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে iberefund@bdbiman.com এই ঠিকানায়।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কয়েকটি রুটে ভাড়ার তালিকা:  

গন্তব্য

ভাড়া (টাকা)

চট্টগ্রাম সর্বনিম্ন- ৪,০০০ হাজার টাকা। 

(সকল প্রকার শুল্কসহ)

সর্বোচ্চ- ৭,০০০ হাজার টাকা।

কলকাতা সর্বনিম্ন-১৪,৫০০ হাজার টাকা। 

(সকল প্রকার শুল্কসহ)

সর্বোচ্চ- ২২, ৭৭৬ হাজার টাকা।

দুবাই সর্বনিম্ন- ২৮,২৬৫ হাজার টাকা। 

(সকল প্রকার শুল্কসহ)

সর্বোচ্চ- ৪৪,৪৫০ হাজার টাকা।

চেক ইন

বিমানের চড়ার আগে চেক ইন-এর সময় কমানোর জন্য যাত্রীদের ফ্লাইটের ৩ ঘন্টা আগে উপস্থিত হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।  ভিসাসহ পাসপোর্ট হাতের কাছে রাখার পরামর্শ দেয়া হয় যাত্রীদের। এরপর নিরাপত্তা তল্লাশী সম্পন্ন করে ওয়েটিং লাউঞ্জে অপেক্ষা করার পরামর্শ দেয়া হয়। চেক ইন কাউন্টার ফ্লাইটের এক ঘন্টা আগে বন্ধ করা হয় আর গেট বন্ধ করা হয় ২০ মিনিট আগে।

যাবা প্রথমবার ভ্রমণ করছেন তাদের তিন ঘন্টা আগে চেক ইন করতে বলা হয়।

লাগেজ

বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ৩০ কেজি, ইকোনমি ক্লাসের যাত্রীরা ২০ কেজি ওজনের লাগেজ নিতে পারেন। শিশুদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ কেজি ওজনের একটি লাগেজ নেয়া যেতে পারে।

কেবিন ব্যাগেজের ওজন  আকার

ইকোনমি ক্লাসের যাত্রীরা সর্বোচ্চ ৭ কেজি এবং বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা সর্বোচ্চ ১০ কেজি ওজনের লাগেজ নিতে পারে। লাগেজের আকার ২২²×১৮‌²×১০² এর মধ্যে হতে হয়।

লাউঞ্জ

বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৩য় তলায় ‘দি মুসলিম লাউঞ্জ’ রয়েছে।

একা ভ্রমণ করা অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য

অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য চেক ইন এবং প্রস্থানের ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়। তবে এজন্য বুকিং এর সময় বিশেষ ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানাতে হয়।

হুইল চেয়ার

অসুস্থ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করে থাকে বিমান কর্তৃপক্ষ।

উড্ডয়ন কালীন সেবা

বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও পশ্চিমা প্রভাব মিলিয়ে তাজা খাবারের সৃষ্টিশীল মেন্যুর ব্যবস্থা করা হয় বিমানের ফ্লাইটগুলোয়। বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার অত্যান্ত সতর্কতার সাথে খাবার প্রস্তুত করে থাকে ফ্লাইটগুলোর জন্য। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সই নয় বাংলাদেশের বিমান ব্যবহারকারী অনেক বিমান সংস্থা বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সার্ভিসের সেবা নিয়ে থাকে।

নিচে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য মেন্যু করা হল-

  • টাটকা মৌসুমী শাক-সবজি দিয়ে তৈরি সালাদ।
  • চিকেন কারি এবং দেশে উৎপাদিত সুগন্ধি চালের ভাত, সেই সাথে লেবু এবং গ্রীন চিলি।
  • গোলাপ জলের সুগন্ধযুক্ত এবং বাদাম সমৃদ্ধ পায়েশ।

রাতের মেন্যু

টাটকা মৌসুমী ফলের সালাদ

  • ভাতের সাথে মাংসের তরকারী, মুগডাল, মৌসুমী শাক-সবজি, গ্রীন চিলি, বাটার নান।
  • দই।

সকালের নাস্তা

  • বিভিন্ন তাজা ফলের রস, পনির, মাশরুম, মাখন, জ্যাম, চা, কফি।

অন্যান্য

  • এছাড়া বিমান কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোয় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংকের কাজ করে থাকে।

দেশের বাইরে আসা-যাওয়ার সময় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুসৃত নিয়মকানুন

শল্ক-কর আরোপোযোগ্য পণ্ডের সংক্ষিপ্ত তালিকা

ব্যক্তিগত বা গৃহস্থলির কাজে ব্যবহৃত পণ্যের জন্য কোন শুল্ক দিতে হয় না। সর্বোচ্চ দু’টি স্যুটকেস শুল্কমুক্তভাবে নেয়া যায়। তবে তৃতীয় স্যুটকেসে বইপত্র, সাময়িকী বা শিক্ষার উপকরণ থাকলে তার জন্য কোন শুল্ক দিতে হয় না। তবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কোন কিছু আনলে তার জন্য শুল্ক দিতে হয়।

 

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Theme Customized By ThemesBazar.Com