বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অন্যতম পছন্দের দেশ উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের নেদারল্যান্ডস (হল্যান্ড)। এর রাজধানী আর্মস্টারডাম। জার্মানি ও বেলজিয়ামের নিকটতম প্রতিবেশী দেশ নেদারল্যান্ডস। এ দেশের জাতীয় ভাষা ডাচ হলেও এখানে ইংরেজি, ফ্রিশিয়ান
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ফুল-ফান্ডেড স্কলারশিপ নিয়ে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে নেদারল্যান্ডের মাস্ট্রিক্ট ইউনিভার্সিটি (এমইউ)। প্রতিষ্ঠানটির এ স্কলারশিপের আওতায় কোনো টিউশন ফি লাগবে না শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়াও জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানো, প্রশিক্ষণ
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে অন্যতম জনপ্রিয় গন্তব্য অস্ট্রেলিয়া। দেশটিতে বৃত্তির নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। সরকারি-বেসরকারি এসব শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করছেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষাবৃত্তি রয়েছে। জীবনযাত্রার মান
বিদেশি শিক্ষার্থীদের আমেরিকায় আন্ডারেগ্রেড থেকে পোস্ট-ডক্টরাল পর্যন্ত পড়াশোনার জন্য ফেলোশিপ ও নানা ধরনের বৃত্তি দিয়ে থাকে আমেরিকা। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা স্কলারশিপ নিয়ে দেশটিতে যায় শিক্ষা গ্রহণের জন্য।
ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম দেশ হচ্ছে ইতালি। ইতালির অর্থনীতি, সামাজিক অবস্থা, জীবনযাত্রার মান সবকিছুর মূলে রয়েছে তাদের আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষা ব্যবস্থা আধুনিক হওয়ায় উচ্চ শিক্ষায় ইতালি বর্তমান বিশ্বের
উচ্চশিক্ষার জন্য প্রতিবছর অসংখ্য শিক্ষার্থী নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে পাড়ি জমান। অনেকেরই বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার স্বপ্ন থাকে। উচ্চমাধ্যমিকের পর থেকেই শিক্ষার্থীরা এই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তবে এই স্বপ্নের
১) পৃথিবীর সুখিতম দেশ: উন্নত জীবনমান, সামাজিক সমতা, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কর্মজীবন ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য এবং কম দুর্নীতির কারণে ফিনল্যান্ড টানা সপ্তমবারের মতো পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় প্রথম স্থান
আয়ারল্যান্ড সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি প্রোগ্রামে ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। ইউরোপের এই দেশটি ‘পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ প্রোগ্রাম’-এর আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করবে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের
সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট অনুযায়ী, পরিবেশগত দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নিরাপদ দেশ সুইডেন। পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় দূষণমুক্ত দেশগুলোর তালিকায় চতুর্থ স্থানে থাকা এই দেশটির দূষণ সূচক মাত্র ১৭ দশমিক ৭। এ
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে ‘মৈত্রী ও সহযোগিতা’ চুক্তি হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা অনার্স, মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে রাশিয়ায় পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। রাশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, কলা ও