প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী কানাডায় পড়তে আসেন। অনেকে আসার জন্য চিন্তা করেন। আবার অনেক খরচের কথা আগে থেকে মাথায় না রেখে কানাডায় পড়তে আসার কথা চিন্তা করেন। কিন্তু মাঝপথে
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়।“রোডস স্কলারশিপ“এর আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশ সহ অন্যান্য সকল দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন
ফুলব্রাইট ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং অ্যাস্টিস্ট্যান্ট (এফএলটিএ) প্রোগ্রামের আওতায় আমেরিকার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা পড়ানোর জন্য শিক্ষকদের একটি বৃত্তি দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষকদের দক্ষতা বা কুশলতা, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা
উচ্চশিক্ষা অর্জনে কোথায় পড়ালেখা করবেন, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। কেননা তার উপর ভিত্তি করেই আপনার পুরো ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। সারাবিশ্বের মধ্যে একটি দেশ বাছাই করা হয়তো
জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকো ইন্টার্নশিপের সুযোগ দিচ্ছে। স্নাতক অথবা পিএইচডি ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীরা এ সুযোগ পাবেন। এক থেকে ছয় মাস মেয়াদের এ ইন্টার্নশিপের আবেদন করতে হবে অনলাইনে। ২০
আপনাদের সুবিধার্থে আমরা আপনাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিলাম। পরবর্তীতে সংখ্যাতে আরো বিস্তারিত আলোচনা করব। অস্ট্রেলিয়া কোয়ালিফিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক অনুসারে, স্কুল পরবর্তী অস্ট্রেলিয়ান কোয়ালিফিকেশনকে মোট ১০ লেভেলে ভাগ করা হয়। লেভেল্গুলি হচ্ছে- লেভেল
অর্থনীতি, ব্যবসায় প্রশাসন, শিক্ষা, আইন, রাজনীতি, গণমাধ্যম, ধর্ম ও ভাষা শিক্ষা, কৃষি, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল—এই ১০ বিষয় সৌদি সরকারের বৃত্তির আওতায় থাকছে। বাংলাদেশের জন্য ২৫৬টি বৃত্তি বরাদ্দ করেছে সৌদি
ফুলব্রাইট ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং অ্যাস্টিস্ট্যান্ট (এফএলটিএ) প্রোগ্রামের আওতায় আমেরিকার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা পড়ানোর জন্য শিক্ষকদের একটি বৃত্তি দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষকদের দক্ষতা বা কুশলতা, ইংরেজি ভাষার দক্ষতা
বিদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য আমেরিকার হিউবার্ট এইচ হামফ্রে ফেলোশিপ প্রোগ্রামের আবেদন চলছে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য হিউবার্ট এইচ হামফ্রে ফেলোশিপ এক বছর মেয়াদি। সরকারি ও বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত পেশাজীবীরা এতে আবেদন করতে
উত্তর ইউরোপের নরডিক দেশগুলোর একটি হলো ফিনল্যান্ড। ইউরোপ মহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন কারণেই এদেশটি বিখ্যাত। তবে সাধারণ বাংলাদেশিদের অনেকের কাছেই নকিয়ার জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত এদেশ। ফিনিস ভাষায় ফিনল্যান্ডকে বলা হয়