ভারতের ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর) উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দেবে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্কলারশিপের জন্য আবেদন গ্রহণ চলছে। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ভারতের নামকরা সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে
উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যায়নের সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। ‘রোডস স্কলারশিপ’ এর আওতায় নির্বাচিত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ অন্য দেশের
যুক্তরাজ্যে প্রায় ১৩০টির মতো নিবন্ধিত উচ্চশিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আছে পৃথিবীর সবচেয়ে বহুল পঠিত লাইব্রেরি, ব্রিটিশ লাইব্রেরি। কিন্তু পড়াশোনার খরচের বহর দেখে অনেকের স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়। আবার অনেকে মনে
ব্যাংকিং, শিক্ষাব্যবস্থা এবং উচ্চ জীবনযাত্রার মানের জন্য বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলোর মধ্যে সুইজারল্যান্ড অন্যতম। মানব সম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে সুইস সরকার বরাবরই শিক্ষার ওপর জোর দিয়ে আসছে। সরকারি তহবিলের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক
দুই যুগ আগেও সময় এমন ছিল যে, নারীরা কোনোমতে স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। নারীরা নিজেরাই নিজের সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন। সব ধরনের চ্যালেঞ্জিং
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যয়নের জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে নিউজিল্যান্ডের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন। ‘টঙ্গারওয়া স্কলারশিপ’ এর আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এ স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোন দেশের
অন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এক বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে অধ্যায়নের সুযোগ দিচ্ছে চীনের বেইজিংয়ের সিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ’শোয়ার্জম্যান স্কলারস’ স্কলারশিপ এর আওতায় নির্বাচিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে স্নাতকোত্তরের সুযোগ দিচ্ছে স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়। “গ্লোবাল অনলাইন ডিস্ট্যান্স লার্নিং স্কলারশিপ” এর আওতায় এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় স্কটল্যান্ডের সবচেয়ে সেরা এবং প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। চারুকলা,
ব্রিটিশ কাউন্সিল দ্বিতীয়বারের মতো ইন্টারন্যাশনাল কোলাবোরেশন গ্র্যান্টস (আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অনুদান) দিচ্ছে। এক মিলিয়ন পাউন্ডের এ অনুদান কর্মসূচি যুক্তরাজ্যের শিল্পজগৎ এবং বিশ্বব্যাপী তাদের সংশ্লিষ্টদের মধ্যে নতুন সাংস্কৃতিক সহযোগিতা তৈরিতে সহায়তা করে। এ অনুদানের
এশিয়া ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু ১৯৫৪ সালে। এটি একটি অলাভজনক সংস্থা, যা এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন ও সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে। প্রশাসন, জলবায়ু, লিঙ্গসমতা, শিক্ষা ও