কিং আবদুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (কাউস্ট) সৌদি আরবের বিখ্যাত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ২০২৫ সেশনে ১৭টি বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ফেলোশিপের সুযোগ উন্মুক্ত হয়েছে। সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীরা আবেদন
নিউজিল্যান্ডের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। ‘টঙ্গারওয়া স্কলারশিপ’ এর আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এ স্কলারশিপ
শিক্ষাক্ষেত্রে মেধা ও বুদ্ধির মুক্ত বিকাশের মধ্যে নিহিত থাকে একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নের রূপরেখা। এর ফসল হিসেবে পাওয়া যায় উন্নত মানের জীবনযাত্রা। তাই সংগত কারণেই বিশ্বখ্যাত বিদ্যাপীঠের দেশগুলো পরিণত হয়
বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ফুলটাইম ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের কাছ থেকে কমনওয়েলথ স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। পিএইচডি প্রোগ্রামের টার্মগুলো— ১. সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফর ডেভেলপমেন্ট ২.
ইউরোপের দেশ ফিনল্যান্ড। শেনজেনভুক্ত দেশটিতে শিক্ষা একটি জন্মগত অধিকার ও রাষ্ট্রকর্তৃক প্রদত্ত সেবা হিসেবে বিবেচিত হয়। শিক্ষাব্যবস্থা বিশ্বমানের হওয়ায় বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বিশেষ আগ্রহ রয়েছে ফিনল্যান্ড পড়াশোনা করার। এর নেপথ্যে রয়েছে
ন্নত মানের শিক্ষার ভিত্তিতে যুগ যুগ ধরে মেধার সুষ্ঠু বিকাশের মঞ্চ হয়ে আসছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়গুলো। বছরের পর বছর ধরে দেশের সভ্যতা ও সংস্কৃতির ক্রমবর্ধমান উন্নয়ন এই মহান মঞ্চগুলোরই রূপকল্পের ফসল।
সাশ্রয়ী অথচ উন্নত মানের শিক্ষায় শুধু ইউরোপই নয়; এগিয়ে রয়েছে এশিয়ার দেশগুলোও। পৃথিবীর বৃহত্তম এ মহাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও স্থান করে নিয়েছে বিশ্বের প্রথম সারির বিদ্যাপীঠগুলোর তালিকায়। এগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা এগিয়ে চীনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির প্রোগ্রামে অধ্যায়নের সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি। “নাইট-হেনেসি স্কলার্স“ এর আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য সকল
একটি দেশের দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে দেশটির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সভ্যতা বিনির্মাণ ও সংস্কৃতির সংস্কারের প্রতিটি স্তরে যোগ্য লোকের উপস্থিতি দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করে। আর
পূর্ব এশিয়ার দেশ তাইওয়ান স্বল্প মূল্যে শিক্ষা প্রদানে সক্রিয়। তাইওয়ানের অর্থনৈতিক উন্নয়ন , উচ্চ পরীক্ষার ফলাফল এবং উচ্চ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের হার প্রচারে ভূমিকার কারণে তাইওয়ানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রশংসিত। কেনো তাইওয়ানে