প্রফেসর খোঁজার আরো একটি উপায় হলঃ এই লিংকে ব্রাউজ করে [ http://www.4icu.org/ ] আপনি পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ধান পাবেন। এবার দেশ, তারপর বিশ্ববিদ্যালয় তারপর সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রফেসর খুঁজে তার রিসার্চ ইন্টারেস্ট, মেইল, মোবাইল থেকে তার সম্পূর্ণ বায়োডাটা পাওয়া যাবে।
পরবর্তী কাজ হল, এই জার্নালগুলো ভালো করে স্টাডি করা। এরপর প্রফেসরের Interest Area এর সাথে মিল রেখে রিসার্চ প্রপোজাল লিখে তাকে মেইল করতে হবে। এভাবেই প্রফেসরকে নিজের ব্যাপারে উৎসাহিত করতে হবে এবং অর্জন করতে হবে শিক্ষাবৃত্তি।
প্রফেসরকে মেইল করার ব্যাপারে আপনার নিম্নোক্ত বিষয় গুল মাথায় রাখতে হবেঃ
১। First Impression is the last impression – এই প্রবাদটা ভুলে গেলে চলবে না। তাই প্রফেসরকে আপনি প্রথম যে মেইলটি পাঠাবেন তা হতে হবে নির্ভুল ও মার্জিত। মেইল অযথা বড় করবেন না। বড় ও অপ্রয়োজনীয় লেখা পড়ার সময় প্রফেসরের থাকে না।
২। শুধু মেইল নয়, তার সাথে সংযুক্ত করুন আপনার সিভি বা জীবন বৃত্তান্ত এবং রিসার্চ প্রপোজাল। এই রিসার্চ প্রপোজাল পাঠানোর আগে আপনার প্রফেসরের রিসার্চ এরিয়া ও রিসার্চ ইন্টারেস্ট ভাল করে জেনে নিতে ভুলে যাবেন না। এই ক্ষেত্রে একটা জিনিস মনে রাখা উচিত, রিসার্চ প্রপোজাল একটি Unpublished লেখা, যা সহজেই নকল হতে পারে। তাই রিসার্চ প্রপোজাল মেইল করার সময় প্রফেসরের অফিসিয়াল মেইলে উক্ত প্রপোজালটি পাঠানো উচিত এবং রিসার্চ প্রপোজালের কপি সংরক্ষণ করা উচিত।
৩। মেইলের প্রথমেই ফান্ড নিয়ে কথা বলা শোভনীয় নয়। অসামঞ্জস্যপূর্ণ রিসার্চ প্রপোজাল দিয়েও কোন কাজ হবে না। আবার, বার বার মেইল করে প্রফেসরকে বিরক্ত করাও বাঞ্ছনীয় নয়। যদি ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে প্রফেসর ফিরতি মেইল অর্থাৎ রিপ্লাই না দেয়, তবে “ফলাফল শূন্য” ধরে নিয়ে পরবর্তী প্রফেসর খোঁজায় মন দিতে হবে।