বাংলাদেশের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নতুন রঙের ছটা। একটি স্বতন্ত্র জাতিসত্ত্বার যে সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর তা রয়েছে। ভিন্ন জীবনধারা, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি আর অনন্য শিল্পশৈলীর অফুরান মিশ্রণে
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে শুকিয়ে থাকা পাহাড়ের ঝরনাগুলো বর্ষায় প্রাণ ফিরে পেয়েছে। পাহাড়ের কোলে মানুষ আনন্দে মেতে উঠছে প্রতিদিন। বনজঙ্গল, লতাগুল্মের সবুজে ঢাকা পাহাড়ের বুক চিরে সাদা জলপ্রপাত নামছে অবিরামভাবে কাপ্তাই হ্রদে।
কাশফুলের দেখা মানেই প্রকৃতি জুড়ে চলে এসেছে শরৎকাল। সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে শুরু করে অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়টুকুতে পূর্ণাঙ্গ কাশফুলের সমারোহে সৃষ্টি হয় কাশবনের। স্বভাবতই এই সময়টাই কাশফুল দেখার জন্য শ্রেষ্ঠ সময়।
মধু পূর্ণিমা । এটি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও তিন পার্বত্য জেলায় দিনটিকে মধু-অর্ঘ হিসেবে পালন করা হয়। দেশের অন্যান্য স্থানের মতো বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষরা রাজধানীতেও
দেশীয় ফ্যাশন হাউসে একবার গিয়ে দেখুন। গামছার শাড়ি, কুর্তি, ব্লাউজ আর কটি এখন বাড়তে শুরু করেছে। গামছা দিয়ে বানানো ব্যাগ, টুপি, হেডব্যান্ড এমনকি পার্সও এখন দেদারসে ব্যবহৃত হচ্ছে। গামছার মতো
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
শুভ্র কাশফুলে ছেয়ে গেছে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের যমুনা নদীর পাড়সহ আশপাশের এলাকা। যেদিকে চোখ যায় সাদা মেঘের ভেলা চোখে পড়ে। মনভোলানো সে দৃশ্য দেখতে মানুষ ভিড় করছেন মেঘনার দুই পাড়ে। সরেজমিনে
৫৭ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশকে সৃষ্টিকর্তা যেন নিজ হাতে সাজিয়েছেন। কবি- হিত্যিকরা তাদের সৃষ্টিতে বাংলার প্রকৃতির বন্দনা করেছেন। সৌন্দর্যের আধার এই দেশটিতে বছরের একেকটা সময় একেক রূপে আবির্ভূত হয়। তেমনি বছর
পাহাড় আর মেঘের মিতালির রূপ নিয়ে আছে বান্দরবানের থানচি উপজেলা। সারা দিন মেঘের সঙ্গে পাহাড় এখানে খেলা করে। শরতের এই সময়ে কখনো প্রচণ্ড গরম, কখনো বৃষ্টি। বৃষ্টির পরে আবার মেঘের
জলবতী মেঘের বাতাস নিয়ে বর্ষা এল বাংলার সঘন সজল প্রকৃতিতে। আজ পয়লা আষাঢ়, বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বর্ষা ঋতুর বন্দনা করে লিখেছেন, ‘এসো শ্যামল সুন্দর,/ আনো তব