ভোর বেলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হলো বোমা। মূহুর্তেই ঝড়ে গেলো সাতটি প্রাণ। আহত কয়েকজনকে নেয়া হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিন প্রাণ নিস্তব্ধ হয়ে গেলো। পিতা-মাতা, স্বজনদের
আজ পহেলা বৈশাখ। স্বাগত বাংলা নববর্ষ ১৪৩০। বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যোগ হলো নতুন বছর। জীর্ণ পুরাতন সবকিছু ভেসে যাক, ‘মুছে যাক গ্লানি’ এভাবে বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। পয়লা বৈশাখ
রূপময়ী বাংলার প্রকৃতি । এই রূপে মুগ্ধ হয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ লিখেছেন “বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর ।” সুজলা সুফলা বাংলার বাইরে গেলে
মহাসমারোহে রাঙামাটিতে কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ফুল ভাসানোর মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে পাহাড়ের ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীদের সবচেয়ে বড় সামাজিক অনুষ্ঠান বৈসাবির মূল আনুষ্ঠানিকতা। হ্রদের স্বচ্ছ নীল জলে বাহারি ফুল জানান দিচ্ছে শুরু হলো
ফকির লালন শাহের মাজার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলায় অবস্থিত। লালন শাহ এই কুমারখালি উপজেলার ছেউড়িয়াতে তাঁর শিষ্যদের নীতি ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দিতেন। তিনি প্রতি শীতকালে আখড়ায় একটি মহোৎসব আয়োজন করতেন।
সুনিপুণ কারুকার্য ও নির্মাণশৈলী বিবেচনায় স্থাপত্যশিল্পের অনন্য নিদর্শন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ। যেই মসজিদের সৌন্দর্য আজও সেখানে টেনে নিয়ে যায় ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও পর্যটকদের। এর মুগ্ধতা ছড়িয়েছে পুরো
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। এদেশের ঋতু বৈচিত্র বড়ই মনোহর। প্রতিটি ঋতু তার আপন বৈশিষ্ট্যে সমুজ্জ্বল। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ হেমন্ত, শীত ও বসন্তের আগমন মানুষ টের পায় প্রত্যেক ঋতুর সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্যের
বিদেশে বেড়ানোর কথা বলতে সবার প্রথমে যে নামগুলো আসে আমেরিকা, রোম্যান্টিক ইউরোপ বা হালফিলের বাজেটসই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার থাইল্যান্ড বা ভিয়েতনাম। অথচ ঘর থেকে দুই পা ফেললেই প্রথমেই রয়েছে বাংলাদেশ।
ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ।ছয়টি ঋতুর বৈচিত্রময় প্রভাব সর্বত্রই পরিলক্ষিত। গ্রীষ্মকালের আসল রূপটি দেখতে হলে আপনাকে আসতে হবে বাংলাদেশে। নদীর স্বচ্ছ পানিতে প্রান ভরে গোসল, মজা করে গ্রীষ্মকালিন ফল খেতে বা ফলের