আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
খাল বিল আর নদী পদ্মা, মেঘনা, যমুনা নিয়ে বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। নদী এদেশের অর্থনীতিতে একটি বিশেষ ভ‚মিকা পালন করে। তাইতো এদেশের জনগণের জীবন জীবিকা নদীকে ঘিরে । নৌকা গ্রাম
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।
পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়িদের ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে বৈসাবি উৎসব। যাকে বাংলায় চৈত্র সংক্রান্তি হিসেবে ধরা হয়। পুরনো বর্ষকে বিদায় এবং নববর্ষকে স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে ঐতিহ্যবাহী এই বৈসাবি উৎসব পাহাড়ি জাতিসত্ত্বাসমূহের
সব লোকে কয় লালন কি জাঁত সংসারে- জাঁত, সংসার, ধর্ম যার কাছে গৌণ, মানব প্রেমই যার কাছে মূখ্য। উপমহাদেশের আধ্যত্তিক সেই বাউলের নাম লালন ফকির। কুষ্টিয়ার ছেউড়িয়াতে তিনি মানব প্রেমের
নববর্ষ। বাঙালি জাতীয়তাবাদের অন্যতম বিশেষ এই দিনটিতে মানুষকে আজ ঘরবন্দি থাকতে হচ্ছে। বিশ্বজুড়ে চলমান মহামারী কেটে উঠুক বিশ্ববাসী, মানুষের মাঝে ফিরে আসুক শান্তি, স্বাচ্ছন্দ্য, স্বাধীনতা। খুব দ্রুত স্বাভাবিকতা ফিরে আসুক,
উপজাতিরা এক উৎসব প্রিয় জাতি। জন্মের পর থেকেই ধর্মীয়, সামাজিক এবং ঋতু ভেদে বিভিন্ন উৎসব আনন্দে মেতে উঠেন তারা। উৎসব মুখর জীবন যাপন করে সারাজীবন। নিজ নিজ ধর্ম অনুসারে তাদের
ঋতুর রানি শরৎ মানেই কাশফুল আর নীলাকাশের চিরায়ত বাংলা। বাঙালির সামনে শরতের অপার সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বলেছেন, ‘শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি, ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি’।
পাহাড়ের প্রধান উৎসব বৈসাবি। পাহাড়ের প্রধান তিন সম্প্রদায় ভিন্ন ভিন্ন নামে উৎসবটি পালন করে। পাহাড়ের এই উৎসবকে ত্রিপুরারা বলে ‘বৈসুক’, মারমারা বলে ‘সাংগ্রাই’ আর চাকমারা বলে ‘বিঝু’। ত্রিপুরাদের বৈসুক থেকে
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর