শরৎকাল মানে কাশফুল। নদীমাতৃক এ দেশের আনাচকানাচে অযত্নে ফুটে থাকে। দোল খায় বাতাসে। শিউলি নাকি কাশফুল—শরৎকাল কার জন্য বিখ্যাত, এ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু এর সৌন্দর্য নিয়ে বিতর্কের অবকাশ
শরৎকাল মানেই কাশফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সাদা ও তুলোর মতো ফুলগুলো বছরের এই সময় দেশের বিভিন্ন নদীর পাড়ে কিংবা মাঠের ধারে উঁকি দেয়। প্রকৃতিপ্রেমীরা প্রকৃতির এই রূপ উপভোগ করতে ছুটে যান
এক পাশে নদ, অন্য পাশে সাদা বকের সারির মতো যেন পালক ফুলিয়ে হাওয়ায় দুলছে কাশফুল। এ যেন যমুনা নদীর পাড়ে সবুজের ভেতর অনেকটা জায়গাজুড়ে সাদার মেলা বসিয়েছে কাশফুল। শরৎকাল এলেই
শরতের আগমনে সোনালী সূর্যের আলোর সাথে মেঘ-রোদের লুকোচুরি খেলায় মত্ত প্রকৃতি। আর প্রকৃতির এই মনোরম দৃশ্যের সমারোহে আগমন ঘটেছে শারদীয় দুর্গাপূজার। দেশীয় ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও নিত্যনতুন ট্রেন্ডি ডিজাইনের মিশেলে দেশের
শরৎ! বাংলার প্রকৃতির এক অপরূপ ঋতু। যে ঋতুতে আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ও বাতাসে হালকা শীতল স্পর্শ মনকে প্রশান্ত করে। এই ঋতুর অন্যতম আকর্ষণ হলো কাশফুল। কাশফুল ফোটার এই সময়ে
আইএলও সনদ অনুযায়ী, যাদের ভিন্ন সংস্কৃতি ও রীতি- নীতি রয়েছে, জীবিকার ধরণ ভিন্ন, ভিন্ন আইন দ্বারা সামাজিক জীবন পরিচালিত হয় তারাই আদিবাসী। আদিবাসীদের বসতি রয়েছে বাংলাদেশেও। প্রায় ৪৫ ধরণের আদিবাসী
বরিশালের উজিরপুর উপজেলার সাতলা গ্রামে অবস্থিত শাপলা বিল। এই বিল অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সারাদেশে পরিচিত। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের এই ছোট্ট গ্রামটি বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করেছে বিলজুড়ে ফোটা লাল, সাদা ও
‘ওরে গৃহবাসী, খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’—বেলা যত গড়ায়, শহর থেকে গ্রামে সবাই মেতে ওঠেন রঙিন খেলায়। রঙের খেলায় উৎসাহী না হলেও অন্যকে রং খেলতে দেখে আনন্দ পায় না
বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
সাদা কাশফুলে এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের সৃষ্টি হয়েছে ফরিদপুরের সদরপুর আকোটের চর পদ্মাতীরে জেগে ওঠা বিশাল চরাঞ্চলে। ধুলোবালির শহরের ক্লান্তি দূর করে চারদিকে প্রশান্তির মায়াবী আবেশ ছড়িয়ে দিচ্ছে কাশফুল। শত শত