বৈচিত্র্যময় দেশ আমদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। বাংলায় বহুকাল ধরে এর ঋতু বৈচিত্র্য পরিলক্ষিত হয়। এখানে মূলত ছয় ঋতু : গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। এক বছরে ছয়টি ঋতুর
যেদিকে চোখ যায় কাশবন। শরতের অমল মহিমা ধরা দিয়েছে গোটা দেশেই। অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া-/দেখি নাই কভু দেখি নাই এমন তরণী বাওয়া…। রবীন্দ্রনাথের এই অমল ধবল পাল
বর্ষা ও শরৎ পেরিয়ে প্রকৃতিতে এসেছে হেমন্তকাল। এখনো খাল-বিল ও পুকুর-জলাশয়ে দেখা মিলছে শাপলা ফুলের। হেমন্তের হালকা কুয়াশা জড়ানো সকালে ফুটন্ত শাপলা যেমন প্রকৃতিতে স্নিগ্ধতা ছড়ায়, তেমনি এই ফুলের ডাঁটা
প্রধান চারটি ধর্মের মানুষ বসবাস করে আমদের প্রিয় বাংলাদেশে। মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ আরো বিভিন্ন ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে। যদিও মুসলিম প্রধান দেশ এই দেশে সব ধর্মের মানুষজন শান্তিতে বসবাস
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি এই বাংলাদেশ। অপরূপা এ দেশের সবুজ বন-বনানী, সুবিশাল ম্যানগ্রোভ বনরাজি, নদনদী, শ্যামল পাহাড়, বিস্তীর্ণ সমুদসৈকত, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহ যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে বরণ করছেন পাহাড়ের জনগোষ্ঠী। নানা আয়োজনে নতুন বছরকে বরণ এবং পুরাতন বছরকে বিদায় জানাচ্ছেন তারা। নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে নতুন বছরকে বরণ করছেন তারা।
প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদযাপনের পর পাহাড়ে জুমের ধানের নবান্নের উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে। পাহাড়ি জুম চাষি দের ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে। হেমন্তে সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে
বাংলাদেশের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নতুন রঙের ছটা। একটি স্বতন্ত্র জাতিসত্ত্বার যে সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে, আদিবাসী জনগোষ্ঠীর তা রয়েছে। ভিন্ন জীবনধারা, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি আর অনন্য শিল্পশৈলীর অফুরান মিশ্রণে
ফুলের পুংকেশর ঘিরেই যত কাণ্ড! চঞ্চল মৌমাছিরা এখানেই এসে বসে। খুব ক্ষণকালের জন্য। তারপর নিজ থেকেই ওরা রেণুমাখা হয়! নিজের গায়ে-গতরে পুরুষ ফুলের রেণু নিয়ে চলে যায় ফুলের স্ত্রীকেশর কাছে।
প্রকৃতির অপরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশ। এখানে প্রতিনিয়ত প্রকৃতিতে চলে রঙ বদলের খেলা। ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে প্রতিটি ঋতুরই আছে আলাদা রূপ, রস, রঙ, গন্ধ এবং বৈচিত্র্য। ক্ষণে ক্ষণে বদলে যায় প্রকৃতির রঙ।