গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে নির্মিত হয়েছে অনেক বাণিজ্যিক ভবন ও হোটেল। ফোর পয়েন্টস বাই শেরাটন তারমধ্যে একটা।
হোটেলটির অবস্থান গুলশান বাণিজ্যিক এলাকার ৬/এ উত্তর এভিনিউ। অতিথিদের আপ্যায়ন করতে হোটেল কতৃপক্ষ কোনো আপোষ করতে রাজি নয়। তাই তো ব্যবস্থা করা হয়েছে সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধার। রুম সার্ভিস, রেস্টুরেন্ট, ইন্টারনেটসহ আছে আরও অনেক সেবা যা হোটেল কতৃপক্ষ প্রতিনিয়ত অতিথিদের জন্য দিয়ে যাচ্ছে।
জাপানিজ খাবার পরিবেশনের জন্য আছে প্যানেশ রেস্টুরেন্ট
আন্তর্জতিক মানের খাবারের জন্য আছে দ্যা ইটারি, দ্যা বিস্ট
ঢাকাবিভিন্নগুরুত্বপূর্ণস্থানথেকেদূরত্ব :
স্পেন এমব্যাসি থেকে ৩০০ মিটার দূরে এই হোটেলের অবস্থান।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৯ দশমিক ৮ কিলোমিটার
কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে ৯ দশমিক ৩ কিলোমিটার
বাংলাদেশ সচিবালয় থেকে ৯ দশমিক ৭ কিলোমিটার
কীভাবেযাবেন : এয়ারপোর্ট অতিথিকে হোটেল পর্যন্ত নিয়ে আসতে আছে হোটেলের পরিবহন ব্যবস্থা। তাই চাইলে হোটেল কতৃপক্ষের পরিবহন ব্যবস্থা ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যদিকে রাজধানী ঢাকার সনামধন্য ও পাশাপাশি বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থায় আছে বেশ সুযোগ-সুবিধা। মোবাইল রাইড বাইক, উবার আছে। পার্কিং এরিয়া আছে হোটেলে তাই নিজস্ব পরিবহন ও ব্যবহার করা যাবে।