আকাশপথের ভ্রমণে যদি পাঁচ তারকা বিলাসবহুল হোটেলের মতোন সেবা পাওয়া যায় তাহলে তো মন্দ হয় না। তবে এর জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক বিমান। পর পর ছয় বার ইউরোপের সেরা
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
কাতারে দেশিও রকমারি খাবারের সমাহার নিয়ে যাত্রা শুরু করল বাংলাদেশি মালিকানাধীন ‘মাটির হাঁড়ি’ রেস্টুরেন্ট। কাতারের রাজধানী দোহা পুরাতন সবজি মার্কেটে রেস্টুরেন্টটির উদ্বোধন করা হয়। ফিতা কেটে মাটির হাড়ি রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন
দক্ষিণ এশিয়ার পর্যটন প্রতিষ্ঠান, ইন্ডিয়ান হোটেল কোম্পানি (আইএইচসিএল), সিকিমের গ্যাংটকে সম্প্রতি ‘তাজ গুরাস কুটির রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা’ রিসোর্ট উদ্বোধন করেছে। আকাশপথে বাংলাদেশ থেকে সল্প দূরত্বে এটি অবস্থিত। বাংলাদেশি ভ্রমণকারীদের মধ্যে
ঢাকা শহরে আমাদের প্রায় সবার জীবন চলে ঘড়ির কাঁটা। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে অফিসে যাওয়া, আবার সন্ধ্যা গড়িয়ে বাড়ি ফেরা। সাপ্তাহিক ছুটিতেও যেন ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ নেই। কারণ ওই
নোভেল করোনা ভাইরাসের ক্ষতি থেকে বেরিয়ে আসতে নিত্যনতুন উদ্ভাবনী পদক্ষেপ নিচ্ছে বিশ্বের উড়োজাহাজ কোম্পানিগুলো। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস তাদের একটি উড়োজাহাজকে অস্থায়ী রেস্তোরাঁয় পরিণত করেছে। সংস্থাটি আশা করছে, এর মধ্য দিয়ে কিছুটা
বিশ্বের এমন কয়েকটি হোটেল আছে যেগুলোতে থাকলে বিমানবন্দরের অন্যরকম অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। জানালায় চোখ মেলে রানওয়েতে বিমানের ওঠানামার দৃশ্য উপভোগের জন্য এসব হোটেলই জুতসই। বিমানবন্দর বরাবরই আকর্ষণীয় জায়গা। কিন্তু ভ্রমণকালে
বাংলাদেশের ট্রাভেল সেক্টরে অনলাইন প্ল্যাটফর্মের সংখ্যা খুবই কম। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে ভ্রমণপ্রিয় মানুষের সংখ্যা যেমন বাড়ছে তেমনি নতুন নতুন প্ল্যাটফর্ম ট্রাভেলারদের ভ্রমণকে করে তুলছে আরও সহজ ও সুবিধাজনক। এমনই
থাইল্যান্ডের একটি এয়ারলাইন্স হলো ব্যাংকক এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৬৮ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ব্যাংকক এয়ারওয়েজ বিভিন্ন দেশের
বিশ্বের সবথেকে বড় বিমানবন্দর গড়ার কথা ঘোষণা করেছেন দুবাইয়ের শাসক রশিদ আল মাকতুম। নতুন এই বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২.৯ লক্ষ