বেসরকারী মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হোটেল গুলশান ইন ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই হোটেলটিতে দেশী ও বিদেশী উভয় ধরনের বোর্ডারদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। অবস্থান মহাখালী তিতুমীর কলেজ থেকে ৫০
সিঙ্গাপুরের একটি এয়ারলাইন্স হলো টাইগার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ২০০৩ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। টাইগার এয়ারওয়েজের বিমান বিভিন্ন
মেঘের রাজ্য সাজেকে যাওয়ার কথা চিন্তা করলেই, সবার প্রথমে মাথায় আসে কোন রিসোর্টে থাকবো? কোন রিসোর্টে আছে ঝুল বারান্দা? কোন রিসোর্ট থেকে উপভোগ করা যায় মেঘ রোদের খেলা। বিছানায় শুয়েই
গত ডিসেম্বরে আবার যাত্রা কাপ্তাই অভিমুখে। কমলাপুর থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে, তারপর মাইক্রোবাসে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বনফুল নামের বন বিভাগের রেস্টহাউসে। ওই রেস্টহাউসের বারান্দায় দাঁড়িয়ে কর্ণফুলী নদীর ওপরে কম্পমান জলের আরশিতে সূর্যের
বর্তমান বিশে^ সবচেয়ে বৃহত্তম এয়ারপোর্ট হচ্ছে আটলান্টা এয়ারপোর্ট। প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি যাত্রী উঠানামাকরে এই এয়ারপোর্ট। সবচেয়ে বেশি অভ্যন্তরীন ও আন্তার্জাতিক এয়ারলাইন্স হ্যান্ডেল করে এই এয়ারপোর্ট। গত ২১ বছর ধরে আটলান্টা
নীল রঙ যাদের ভীষণ প্রিয়, তারা মনের আনন্দে সেন্টমার্টিন যেতে পারেন। আকাশ আর সমুদ্রের নীল ঠিক আলাদা করতে পারবেন না। তাছাড়া বালু, পাথর, প্রবাল কিংবা জীববৈচিত্র্যের সমন্বয়ে এ দ্বীপ যেন
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে যে কয়েকটি এয়ারলাইন্সের বিমান মধ্যপ্রাচ্যের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় এয়ার এরাবিয়া তার মধ্যে একটি। ২০০৩ সালে এই এয়ারলাইন্সটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এয়ার এরাবিয়া বিভিন্ন দেশের
ঢাকার প্রথম সারির তারকা হোটেলগুলোর একটি হচ্ছে রেডিসন হোটেল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন সংলগ্ন এই হোটেল ভবনের স্থাপত্যশৈলী যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। ঠিকানা ও অবস্থান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে
বাংলাদেশে রিসোর্টের কথা চিন্তা করলে যে নামটা সবার আগে মনে আসে সেটা হল “অরুনিমা রিসোর্ট গলফ ক্লাব”। এই রিসোর্টটি অরুনিমা ইকো রিসোর্ট নামেও পরিচিত। দেশীয় রিসোর্ট প্রতিযোগিতায় ২০১০ সালে প্রথম
জাপানিজ খাবার খেতে ইচ্ছে হলে আর চিন্তার কিছু নেই। ঢাকাতেই জাপানি খাবার পাওয়া যাবে ‘সুশি তেই রেস্তোরাঁ’ টিতে। এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ খাবারই পাওয়া যায়। শুধু খাবারেই নয়, জাপানের নিজস্বতার ছোঁয়া