হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে যে কয়েকটি এয়ারলাইন্সের বিমান মধ্যপ্রাচ্যের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় এয়ার এরাবিয়া তার মধ্যে একটি। ২০০৩ সালে এই এয়ারলাইন্সটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এয়ার এরাবিয়া বিভিন্ন দেশের
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
সবুজ পাহাড়, মেঘ আর আকাশের নীলের মিলনমেলার অনন্য রূপ দেখা যায় বান্দরবানে। আর সেই জায়গার অন্যতম দর্শনীয় স্থান নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স। আর তার ঠিক পাশেই আপনাকে মেঘের রাজ্যে স্বাগত জানাতে
শুধু উচ্চবিত্তই নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণির কাছেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চট্টগ্রামের প্রথম ও একমাত্র পাঁচতারা হোটেল “রেডিসন বে ভিউ”।বিখ্যাত এই চেইন হোটেলটি এখন দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়দের প্রথম পছন্দ। বিভিন্ন করর্পোরেট গ্রপের বার্ষিক
অর্থনৈতিক ও সামাজিক- উভয় ক্ষেত্রে অগ্রগতির অন্যতম বড় প্রতীক বিমানবন্দর। আকাশ পথে যোগাযোগের জন্য যেখানেই বিমানবন্দর চালু করা হয়, সেখানেই সমৃদ্ধি এবং নগর উন্নয়নের সূচনা হয়। তবে বিশ্বের এমন কিছু
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ইফতারের আয়োজন করেছে সেলাঙ্গর রাজ্যে অভিজাত বাঙালি রেস্তোরাঁ রেস্টুরেন্ট স্টারকাবাব। সানওয়ে জিও এভিনিউ, বান্ডার সানওয়ের এ রেস্তোরাঁটিতে থাকছে বাহারি রকমের ইফতার। এছাড়াও ভোজনপ্রিয়দের জন্য থাকছে,
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
দৃশ্যমান হয়ে উঠছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের অবকাঠামো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ১৪ মাস পরে প্রায় ১১ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে এ প্রকল্পের। করোনাভাইরাস ও প্রকল্প এলাকায় মাটির
ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছে কার না থাকে! কম-বেশি সবাই পুরো পৃথিবীটাকে অন্তত একবার দেখতে চায়। টাকা আর প্রবল ইচ্ছে থাকলে তা সম্ভব। কিন্তু অনেকের ইচ্ছে আছে, সামর্থ নেই। তাদের আশা কিন্তু
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে