টাটা গ্রুপের অবকাঠামো এবং নির্মাণ শাখা, ‘টাটা প্রজেক্টস’, উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার জেওয়ারে আসন্ন নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের বরাত হাসিল করেছে। এই চুক্তির অংশ হিসাবে টাটা গ্রুপ বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে,
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি
পাহাড় বরাবরই বেশ আকর্ষণীয় জায়গা। নিজস্ব ছন্দে মেনে চলা প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাহাড়িদের উৎসব- জীবনাচরণ সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে। এ সবকিছুর সাথে পাহাড়ি খাবারও তেমনি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয়। বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসের
মালয়েশিয়ার জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া যেতে, মালয়েশিয়া থেকে অন্য কোথাও যেতে কিংবা মালয়েশিয়ার ভেতরে ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো এয়ারলাইন্স হচ্ছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স বিশ্বব্যাপী দৈনিক প্রায়
আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ ও আনন্দময় করে তুলতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স প্রতিনিয়ত অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গন্তব্যে ভ্রমণ প্যাকেজ দিয়ে থাকে। বর্তমানে পৃথিবীর অন্যতম পর্যটকবান্ধব গন্তব্য ও আধুনিক আর প্রকৃতির অপূর্ব
বাঙালি খাবার থেকে ভিন্নতর হওয়ায় পাহাড়ি বা আদিবাসীদের খাবার বরাবরই আমাদের আগ্রহের কারণ। পাহাড়ে ঘুরতে গেলে তাই পর্যটকদের একটি সাধারণ কাজ হলো সেই এলাকার খাবারের সাথে পরিচিত হওয়া। পাহাড়ি খাবারের
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
কাতারের একটি এয়ারলাইন্স হলো কাতার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান কাতারের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৯২ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কাতার এয়ারওয়েজ ১২৪ টি
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হচ্ছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। ২০১৩ সালে ইস্তাম্বুল শহর থেকে ৩৫ কিমি দূরে ১৮৩০ একর জায়গার উপর এয়ারপোর্টটি তৈরী হয়েছে। টানা তিনবছর ৬ মাস বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে