নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝে প্রশান্তি খুঁজে পেতে কক্সবাজার মানুষের নিকট খুবই জনপ্রিয় গন্তব্য। পৃথিবীর দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতও অপার্থিব সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় থাকে পর্যটকদের। এখানে একেকটি বিচের একেক রকম
বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এবছরে ভ্রমণ করা উচিত। ঠিক কী কারণে সেসব শহরে অবশ্যই যাওয়া উচিত সেই তালিকা প্রকাশ করেছে ট্রাভেল গাইড “লোনলি প্ল্যানেট”। চলুন দেখে নেই কোন কোন শহর রয়েছে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে যে কয়েকটি এয়ারলাইন্সের বিমান ভারতের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় এয়ার ইন্ডিয়া তার মধ্যে একটি। ১৯৩২ সালে এই এয়ারলাইন্সটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এয়ার ইন্ডিয়া বিভিন্ন দেশের
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
নাগরিক জীবন ঢাকায় ব্যস্ততার ফাঁকে প্রিয়জনদের সাথে গেট টুগেদার কিংবা আউটিং মানেই হলো কোন বদ্ধ রেস্টুরেন্টে বসে খাবারের স্বাদ যাচাই করার সাথে একটুখানি ভালো সময় কাটানোর প্রচেষ্টা। আর এই আড্ডা
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খাগড়াছড়ি নামটি খুবই জনপ্রিয়। আকাশ-পাহাড়ের এক বৈচিত্র্যপুর্ণ মিশেল দেখতে অনেকেই বেছে নেন চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাটিকে। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত করার সাথে
১,১৯৭.৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার। ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যেই এটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটির দিনে এই অবসর কাটানোর জন্য একেকজন পছন্দ করে একেক রকমের পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়ে, কেউ পরিবারকে সময় দেয়, আবার কেউ পছন্দ
তুরস্কের পতাকাবাহী টার্কিশ এয়ারলাইন্স (টিএইচওয়াই) ইউরোপে ফ্লাইট সংখ্যার দিক থেকে আবার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে এবং সক্ষমতা ও কার্য-সম্পাদনের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ ১০ এয়ারলাইন্সের তালিকায় স্থান পেয়েছে। ইউরোপে শীর্ষস্থান ধরে
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার