বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা-চট্রগ্রাম-ঢাকা ও ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রুটে নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। বুধবার (০৩ মে) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফেসবুক পেইজে এই প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। ‘বিমানের সুপরিসর উড়োজাহাজে আপনার যাত্রা হবে
প্রযুক্তি উন্নয়নে বৈশ্বিক প্রবণতার সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনলাইনে ভ্রমণ চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে “ট্রিপলাভার” বাংলাদেশ ট্রাভেল মার্কেটে এক বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটানোর জন্য আবির্ভূত হয়েছে। ট্রিপলাভার ইউএস-বাংলা গ্রুপের একটি সহযোগী
টাটা গ্রুপের অবকাঠামো এবং নির্মাণ শাখা, ‘টাটা প্রজেক্টস’, উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার জেওয়ারে আসন্ন নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের বরাত হাসিল করেছে। এই চুক্তির অংশ হিসাবে টাটা গ্রুপ বিমানবন্দরের টার্মিনাল, রানওয়ে,
করোনার আবহে বেড়াতে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলতে বসেছেন প্রায়! তবে এই অবস্থা একসময় কেটে যাবে। পরিস্থিতি শুধু একবার স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা। ব্যস! তারপর আর আটকায় কে! তবে জেনে রাখুন এই
বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি
পাহাড় বরাবরই বেশ আকর্ষণীয় জায়গা। নিজস্ব ছন্দে মেনে চলা প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাহাড়িদের উৎসব- জীবনাচরণ সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে। এ সবকিছুর সাথে পাহাড়ি খাবারও তেমনি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয়। বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসের
মালয়েশিয়ার জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া যেতে, মালয়েশিয়া থেকে অন্য কোথাও যেতে কিংবা মালয়েশিয়ার ভেতরে ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো এয়ারলাইন্স হচ্ছে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স। মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স বিশ্বব্যাপী দৈনিক প্রায়
আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ ও আনন্দময় করে তুলতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স প্রতিনিয়ত অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গন্তব্যে ভ্রমণ প্যাকেজ দিয়ে থাকে। বর্তমানে পৃথিবীর অন্যতম পর্যটকবান্ধব গন্তব্য ও আধুনিক আর প্রকৃতির অপূর্ব
বাঙালি খাবার থেকে ভিন্নতর হওয়ায় পাহাড়ি বা আদিবাসীদের খাবার বরাবরই আমাদের আগ্রহের কারণ। পাহাড়ে ঘুরতে গেলে তাই পর্যটকদের একটি সাধারণ কাজ হলো সেই এলাকার খাবারের সাথে পরিচিত হওয়া। পাহাড়ি খাবারের
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে