এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গ্রীন এয়ারপোর্ট। ছবির মতো চকচকে করে গড়ে তোলা হয়েছে বিমানবন্দরটিকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল আছে বিমানবন্দরটিতে। যার আয়তন ১.৪ মিলিয়ন বর্গমিটার। এর বাইরে বিমানবন্দরটির আয়তন
ব্যস্ততম নগরী ঢাকায় দুদণ্ড প্রশান্তি পেতে নগরবাসী অবসর সময়ে ঘুরে বেড়ান বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। নাগরিক ক্লান্তি ও অবসাদকে ভুলে মেতে উঠেন আনন্দে। বর্তমান সময়ে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর সাথে সমানভাবে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে
প্রমোদতরী শব্দটি উচ্চারিত হলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিশালাকৃতির ক্রুজ বা জাহাজ। সমুদ্রে ভেসে থাকা সত্ত্বেও এখানে রয়েছে আধুনিক সব নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে নীল জলরাশি ও আকাশের মিতালি উপভোগ করার
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
শুকতারা ন্যচার রিট্রিট রিসোর্ট সিলেটের খদিম/ ভুরজান চা বাগানের পার্শ্বে একটি পাহাড়ে অবস্থিত। রির্সোটটি প্রকৃতিপ্রেমীদের দেবে এক অনাবিল আনন্দ। যদি আপনি প্রকৃতিপ্রেমী হন এবং প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে চান তাহলে
হেলিকপ্টারে চড়ে ঘুরে বেড়ানোর সাধ থাকলেও অনেকেই এ শখ পূরণ করতে পারে না। তবে চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো এ সুযোগ তৈরি করে দিল চিটাগাং হেলিকপ্টার অ্যান্ড এয়ার সার্ভিস। মাত্র ৪ হাজার
ভারতের অভ্যন্তরীণ যাত্রাপথে প্রিমিয়াম ইকোনমি সেবা প্রদানকারী প্রথম এয়ারলাইন ভিসতারা । ভিসতারা হিসাবে পরিচালিত হলেও এই বিমান সংস্থাটি মূলত টাটা এসআইএ এয়ারলাইন্স লিমিটেড। ২০১৫ সালের ৯ জানুয়ারি টাটা সন্স এবং
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম এয়ারপোর্ট এবং এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম এয়ারপোর্ট। এছাড়া পৃথিবীর ৬ষ্ঠ বৃহত্তম কার্গো এয়ারপোর্ট। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি এয়ারবাস এবং বোয়িং এই এয়ার পোর্টে উঠানামা করে। ২০১৯
দীর্ঘ কাজের শেষে সবাই চায় অবসর। ছুটির দিনে এই অবসর কাটানোর জন্য একেকজন পছন্দ করে একেক রকমের পদ্ধতি। কেউ ঘরে বসে বই পড়ে, কেউ পরিবারকে সময় দেয়, আবার কেউ পছন্দ
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত