থ্রি-ডি প্রিন্টার হলেও এটি আকারে একটি বড়সড় ক্রেনের সমান। টেক্সাসের মরুভূমি অঞ্চলে ধাপের পর ধাপ বসিয়ে এই প্রিন্টারটিই একটি হোটেল নির্মাণ করছে। এল কসমিকো নামের হোটেলটি টেক্সাসের মারফা শহরের উপকণ্ঠে
কাজের ফাঁকে সময় বের করতে পারলেই মানুষ ছুটছে দেশ-বিদেশের গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পটে। তবে ভ্রমণের ক্ষেত্রে টিকিট ক্রয় ও হোটেল বুকিংসহ আনুষাঙ্গিক কর্মকাণ্ডে বড় একটা সময় ব্যয় হয়। অনেকে ব্যস্ততায় এই
আজারবাইজানের জাতীয় বিমান সংস্থা হলো আজারবাইজান এয়ারলাইন্স, যা স্থানীয়ভাবে আজাল (AZAL) নামে পরিচিত। এটি দেশের সবচেয়ে বড় এবং প্রধান বিমান পরিবহন সংস্থা, যা আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ রুটে যাত্রী ও মালামাল
আজারবাইজান একটি কৌশলগত ভৌগোলিক অবস্থানধারী দেশ, যা ইউরোপ ও এশিয়ার সংযোগস্থলে অবস্থিত। এই দেশের এয়ারপোর্টগুলো আধুনিক প্রযুক্তি, বিশ্বমানের পরিষেবা এবং অসাধারণ নকশার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচিত। আজারবাইজানের প্রধান এবং সবচেয়ে
সিঙ্গাপুর থেকে মালয়েশিয়ায় খুব সহজেই বাসে যাওয়া যায়। কম খরচ ও আরামদায়ক ভ্রমণের জন্য এই রুট জনপ্রিয় হচ্ছে। সিঙ্গাপুরের বিচ রোডের গোল্ডেন মাইল টাওয়ার থেকে আমরা স্টার মার্ট এক্সপ্রেসে মালয়েশিয়ার
পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয় সূর্য। আবার সেই পাহাড়েই সন্ধ্যায় নিভে যায় তার আলো। কখনো সোনালি কিংবা নীল আকাশ আর নিচে সবুজের সমারোহ। পূর্ণিমায় আলো রাঙিয়ে তোলে রাতের আঁধার। আবার
গাদার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। সে বিমানবন্দরটি আজ সোমবার থেকে ব্যবহৃত হতে যাচ্ছে। করাচি থেকে প্রথম ফ্লাইট পিকে-৫০৩ গাদার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়েতে অবতরণ করবে আজ।
গালফ এয়ার একটি প্রিমিয়ার এয়ারলাইন যা বাহরাইনভিত্তিক। এটি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম পুরাতন এবং বিশ্বস্ত বিমান সংস্থা। গালফ এয়ার প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫০ সালে এবং বর্তমানে এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্লাইট পরিচালনা করে,
বাহরাইন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (Bahrain International Airport) মধ্যপ্রাচ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর, যা বাহরাইনের রাজধানী মানামার কাছাকাছি অবস্থিত। এটি বাহরাইনের প্রধান আন্তর্জাতিক গেটওয়ে এবং দেশের অর্থনৈতিক ও পর্যটন খাতের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি।
বাংলাদেশের ভ্রমণপিপাসুদের কাছে একটি নাম খুবই পরিচিত—ফ্লাইট এক্সপার্ট। প্রাথমিকভাবে ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করা এই অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি (ওটিএ) বর্তমানে একটি সুপরিচিত ট্রাভেল ব্র্যান্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রমণের পুরো