ধরুন আপনি ভ্রমণে বা কাজে নিউজিল্যান্ড অথবা আয়ারল্যান্ড যাবেন। দেশে বসেই পাসপোর্ট, টিকিটসহ টুকটাক কাজ শেষ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ভিসা সম্পাদনের কাজ। এবার আপনাকে ভারতের নয়াদিল্লিতে থাকা
থাই এয়ারওয়েজ ইন্টারন্যাশনাল থাইল্যান্ডের জাতীয় এয়ারলাইন। ১৯৬০ সালের ২৯শে মার্চ জন্ম হয় থাই এয়ারওয়েজের এবং ১লা এপ্রিল, ১৯৬০ থেকে কমার্শিয়াল অপারেশন শুরু করে। থাই এয়ারওয়েজের হেডঅফিস ব্যাঙ্ককে। থাই এয়ারওয়েজ হাব
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
ভ্রমণে শুধু জায়গা কিংবা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যেই মুগ্ধ হতে হবে তা কিন্তু নয়। প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবন ছেড়ে কিছুটা আয়েশীজীবনযাপন, প্রকৃতিরমাঝেই সুন্দরভাবে দুটো দিন কাটিয়ে দেয়া এমনটাও থাকে অনেকের উদ্দেশ্য। তাই দেশের
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
কাতারের একটি এয়ারলাইন্স হলো কাতার এয়ারওয়েজ। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে এই এয়ারওয়েজের বিমান কাতারের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। ১৯৯২ সালে এই এয়ারওয়েজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। কাতার এয়ারওয়েজ ১২৪ টি
আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহনে ২০২২ সালে সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরের তালিকা প্রস্তুত করে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই)। তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তালিকার শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফলে টানা ৯
ভ্রমণ মানুষকে এনে দেয় দারুণ ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। নিজেকে ও প্রকৃতিকে জানার জন্য, একঘেয়ে জীবন থেকে নিস্তার পেতে মানুষ এখন বেরিয়ে পড়ছে প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে, অজানার উদ্দেশ্যে। রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার টানে
“মেজবান” বাংলাদেশের বৃহত্তর চট্টগ্রাম এলাকার বহুমাত্রিক ঐতিহ্যবাহী একটি ভোজের অনুষ্ঠান। মেজবান শব্দটি এসেছে মূলত ফার্সি শব্দ থেকে। মেজবান অর্থ অতিথি আপ্যায়নকারী আর মেজবানি হচ্ছে আতিথেয়তা। চট্টগ্রামের স্থানীয় লোকেরা আঞ্চলিক ভাষায়