বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
সাগরের নিচে আবাসিক হোটেল শুনে আশ্চর্য হচ্ছেন। স্বপ্ন মনে হচ্ছে? একবারেই নয়, মালদ্বীপে বাস্তবে তৈরি হয়েছে এই আবাসিক হোটেল। দেশটিতে এই প্রথম সাগরের নিচে চালু হয়েছে আবাসিক হোটেল। কনরাড মালদ্বীপ
সোনায় মোড়ানো হোটেলের নাম শুনেছেন কখনো? সেটি দেখতেই বা কেমন? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খেতে পারে পাঠকের মনে। তবে এমনটিই ঘটেছে ভিয়েতনামে। সেখানেই তৈরি করা হয়েছে সোনায় মোড়ানো হোটেল। সম্প্রতি
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে দুবাইয়ে। হোটেলটির নাম রাখা হয়েছে সিইল। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার বা ১ হাজার ১৯৭ দশমিক ৫ ফুট। আগামী ২০২৪ সালের
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সাদা ও সোনালি রঙের চারটি শয়নকক্ষের বিলাসবহুল পেন্টহাউসটির নাম ‘দ্য রয়্যাল ম্যানশন’। এতে রয়েছে বিশাল হলঘর, ১২ আসনের খাবার ঘর, বিনোদন কক্ষ, সুইমিংপুল এবং ব্যক্তিগত খোলা জায়গা, যেখানে
২০২৫ সালেই মহাকাশ হোটেল চালু করতে যাচ্ছে আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা অরবিটাল অ্যাসেম্বলি করপোরেশন! ফলে খুব দ্রুতই ভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ করতে যাচ্ছে পৃথিবীর মানুষ। মহাশূন্যে অবস্থান করেই পৃথিবীর কোনো পাঁচ তারকা
নাগরিক জীবনের ব্যস্ততার মাঝে প্রশান্তি খুঁজে পেতে কক্সবাজার মানুষের নিকট খুবই জনপ্রিয় গন্তব্য। পৃথিবীর দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতও অপার্থিব সৌন্দর্যের পসরা সাজিয়ে অপেক্ষায় থাকে পর্যটকদের। এখানে একেকটি বিচের একেক রকম
দুবাইয়ের জিফুরা হোটেল ২০১৮ সালে পৃথিবীর উচ্চতম হোটেল হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখিয়েছিল। কিন্তু সেই বিশেষণ বেশিদিন ধরে রাখা যাচ্ছে না। কারণ অনেকেই জানেন। আবারো বলি, সেই
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে