পর্যটনের ধরন যেমন বদলেছে, যুগে যুগে বদলেছে তার অনুষঙ্গ। এ বদলগুলো ঘটছে সময়ের হাত ধরে। এই একুশ শতকে ভ্রমণের যে বদল হয়েছে, তার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে প্রযুক্তি। ফলে এখন
দ্য কাপেলা ব্যাংককের শুরুটা মোটেই স্বস্তিদায়ক ছিল না। কারণ এর যাত্রা শুরু হয় ২০২০ সালে, করোনা মহামারির প্রথম বছরে। স্বাভাবিকভাবেই ভ্রমণের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন খাত ও পর্যটনশিল্প কঠিন একটি সময়
বিশ্বের এমন কয়েকটি হোটেল আছে যেগুলোতে থাকলে বিমানবন্দরের অন্যরকম অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। জানালায় চোখ মেলে রানওয়েতে বিমানের ওঠানামার দৃশ্য উপভোগের জন্য এসব হোটেলই জুতসই। বিমানবন্দর বরাবরই আকর্ষণীয় জায়গা। কিন্তু ভ্রমণকালে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পাঁচ তারকা হোটেল। উন্নত গ্রাহক সেবা এবং সর্বাধুনিক সুবিধা সংযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি গ্রাহকদের কাছে ইতোমধ্যেই অর্জন করেছে ব্যাপক আস্থা। অন্যান্য পাঁচ তারকা
মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
২০২৫ সালেই মহাকাশ হোটেল চালু করতে যাচ্ছে আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা অরবিটাল অ্যাসেম্বলি করপোরেশন! ফলে খুব দ্রুতই ভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ করতে যাচ্ছে পৃথিবীর মানুষ। মহাশূন্যে অবস্থান করেই পৃথিবীর কোনো পাঁচ তারকা
আপনি নিশ্চয়ই ভারতের অনেক বিলাসবহুল এবং সেরা হোটেল (Luxurious Hotels) দেখেছেন, তাদের মনোমুগ্ধকর মন এতই আনন্দদায়ক যে এটি প্রত্যেকের মনকে এক রাতের জন্য থাকতে দেয়। যাইহোক, দেশে একটি নয়, এমন
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম