পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে নির্মিত একটি হোটেল মহাকাশে অবকাশ কাটানোর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে যাচ্ছে। আর হোটেলটি বানানো হচ্ছে ২০২৭ সালের মধ্যেই। ভয়েজার স্টেশন নামে এই হোটেলটিতে ২৪ টি মডিউল থাকবে
সোনায় মোড়ানো হোটেলের নাম শুনেছেন কখনো? সেটি দেখতেই বা কেমন? এমন অনেক প্রশ্নই ঘুরপাক খেতে পারে পাঠকের মনে। তবে এমনটিই ঘটেছে ভিয়েতনামে। সেখানেই তৈরি করা হয়েছে সোনায় মোড়ানো হোটেল। সম্প্রতি
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
১,১৯৭.৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু হোটেল তৈরি হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ৮২ তলাবিশিষ্ট এই হোটেলটির উচ্চতা হবে ৩৬৫ মিটার। ২০২৪ সালের মার্চের মধ্যেই এটির নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
আপনি নিশ্চয়ই ভারতের অনেক বিলাসবহুল এবং সেরা হোটেল (Luxurious Hotels) দেখেছেন, তাদের মনোমুগ্ধকর মন এতই আনন্দদায়ক যে এটি প্রত্যেকের মনকে এক রাতের জন্য থাকতে দেয়। যাইহোক, দেশে একটি নয়, এমন
ইকুয়েডরের চকো ক্লাউড ফরেস্ট বিখ্যাত তার বৈচিত্র্যময় বন্য প্রাণী আর উদ্ভিদের জন্য। উঁচু উঁচু সব গাছপালার ওপরে ঝুলে থাকা মেঘেদের জন্য এ ধরনের জঙ্গল ‘মেঘ অরণ্য’ বা ক্লাউড ফরেস্ট নাম
কক্সবাজারের ইনানীতে অবস্থিত দেশের অন্যতম পাচঁ তারকা মানের হোটেল রয়েল টিউলিপ সি পার্লের মালিকানায় এবার যুক্ত হলো নতুন প্রতিষ্ঠান সি পার্ল সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েল টিউলিপ সি পার্ল
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
কক্সবাজার। বলা হয় বাংলাদেশের পযর্টন রাজধানী। বহু দশক ধরে বাংলাদেশের পর্যটকদের প্রিয় অবকাশ যাপন কেন্দ্র। বঙ্গোপসাগরের বিস্তীর্ণ বেলাভূমি, উচ্ছ্বসিত সমুদ্রতরঙ্গ, দিগন্তপ্রসারী ঝাউবন, উচু পাহাড়ের চূড়া, সুদৃশ্য প্যাগোডা, বৌদ্ধ মন্দির ইত্যাদি