রেকর্ড গড়ার ও রেকর্ড ভাঙ্গার এক অদম্য ইচ্ছায় দিনে দিনে আরো সমৃদ্ধ হয়ে উঠছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই নগরী। মধ্যপ্রাচ্যের এই সমৃদ্ধ শহরটি একের পর এক সৃষ্টি করে চলেছে বিশ্ব
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
ধরন : তিন তারকা হোটেল স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
বিশ্বের কিছু দামি হোটেল রয়েছে ভারতে। বিলাস ও বৈভবে পরিপূর্ণ অভিজাত হোটেলগুলোতে থাকতে হলে গুনতে হবে মোটা অংকের টাকা। রেস্তোরাঁ, স্পা, পুল, সবুজ লন, বাগান ইত্যাদিসহ এই সব হোটেলগুলোতে থাকলে
গুলশান মূলত ঢাকার একটি আবাসিক এলাকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। জনজীবনের ব্যস্ততা বাড়ার সাথে ধীরে ধীরে এই আবাসিক এলাকা বাণিজ্যিক এলাকার রূপ নিতে থাকে। গুলশান কূটনৈতিক এলাকার পর্যায়েও পরে। তাই এইখানে
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকতের ইনানি বিচে গড়ে তোলা হয়েছে পাঁচ তারকা মানের ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট এন্ড স্পা’। একপাশে সমুদ্র আর অন্য পাশে আকাশচুম্বী পাহাড় নিয়ে পর্যটকের
হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল (intercontinental hotel dhaka) হল ঢাকার একটি বিলাসবহুল হোটেল, যা ঢাকার রমনায় অবস্থিত। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম ফাইভ-ষ্টার হোটেল। হোটেলটি ১৯৬৬ সালে ইন্টার-কন্টিনেন্টাল ঢাকা নামে খোলা হয়েছিল। উইলিয়াম বি.ট্যাবলার