মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরে নির্মিত একটি হোটেল মহাকাশে অবকাশ কাটানোর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে যাচ্ছে। আর হোটেলটি বানানো হচ্ছে ২০২৭ সালের মধ্যেই। ভয়েজার স্টেশন নামে এই হোটেলটিতে ২৪ টি মডিউল থাকবে
সারাদিনের ঘোরাঘুরির পর ক্লান্ত হয়ে হোটেলে ফিরে বিশ্রাম। বেড়াতে গেলে হোটেলের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ঠিক ওতটুকুই। কিন্তু এমনটা কখনও শুনেছেন, যে, একটি নির্দিষ্ট হোটেলই হল মূল গন্তব্য! স্রেফ ওই হোটেলে
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের বিশ্বসেরা ৫০টি হোটেলের তালিকা। এই তালিকায় প্রথমবারের মতো স্থান পেয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের একটি হোটেল। তালিকায় এই হোটেলটির স্থান ৪৫তম। ভারত ছাড়াও
২০১৮ সালে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু হোটেলের খেতাব পায় দুবাইয়ের গেভোরা হোটেল। হোটেলটির উচ্চতা ৩৫৬ মিটার (১১৬৮ ফুট)। তবে এ রেকর্ড ভাঙ্গতে যাচ্ছে একই শহরে তৈরি হতে যাওয়া
শুধু উচ্চবিত্তই নয়, মধ্যবিত্ত শ্রেণির কাছেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চট্টগ্রামের প্রথম ও একমাত্র পাঁচতারা হোটেল “রেডিসন বে ভিউ”।বিখ্যাত এই চেইন হোটেলটি এখন দেশি-বিদেশি খেলোয়াড়দের প্রথম পছন্দ। বিভিন্ন করর্পোরেট গ্রপের বার্ষিক
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে
ভারতের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র আছে। কিছু কিছু জায়গায় ভারতের ঐতিহ্য দেখা যায়। আবার কিছু কিছু জায়গা প্রাকৃতিক ভাবে সুন্দর। সেই গুলো দেখতে প্রতিবছর এক কোটির বেশি বিদেশি পর্যটক