আপনি নিশ্চয়ই ভারতের অনেক বিলাসবহুল এবং সেরা হোটেল (Luxurious Hotels) দেখেছেন, তাদের মনোমুগ্ধকর মন এতই আনন্দদায়ক যে এটি প্রত্যেকের মনকে এক রাতের জন্য থাকতে দেয়। যাইহোক, দেশে একটি নয়, এমন
ঢাকার নতুনতর পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে দ্য ওয়েষ্টিন হোটেল অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্পতর সময়ের মধ্যেই হোটেলটি গ্রাহক ও অতিথি শ্রেণীর নিকট অর্জন করেছে নিবিড় আস্থা। আবার হোটেল কর্তৃপক্ষও আস্থা
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
কাজের জন্য হোক আর অবসরে বেড়াতে দেশের বাইরে গিয়ে ভ্রমণপিপাসুরা এখন বুঝেশুনে হোটেল বাছাই করেন। তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিলাসবহুল সুবিধা, চোখজুড়ানো ইন্টেরিয়র ডিজাইন, ইনস্টাগ্রামের জন্য ছবি তোলার মতো জুতসই
‘বুর্জ আল আরব’ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অবস্থিত একটি বিলাসবহুল বিশ্বের একমাত্র ১০ তারকা হোটেল। এটি বিশ্বের ৭ম সুউচ্চ হোটেল, যদিও এর মোট উচ্চতার ৩৯ শতাংশ অংশ অব্যবহৃত। সমুদ্রের তীর
আপাত সীমাহীন মরুভূমির ওপরে ধীরে ধীরে উদিত হচ্ছে সূর্যটা। আকাশে ছড়িয়ে পড়ছে কমলা আভা। কয়েক ঘণ্টা পরপর ভেড়া এবং ছাগলের পাল নিয়ে নিকটবর্তী পানির উৎসের দিকে যেতে দেখা যাবে রাখালদের।
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার সাদা ও সোনালি রঙের চারটি শয়নকক্ষের বিলাসবহুল পেন্টহাউসটির নাম ‘দ্য রয়্যাল ম্যানশন’। এতে রয়েছে বিশাল হলঘর, ১২ আসনের খাবার ঘর, বিনোদন কক্ষ, সুইমিংপুল এবং ব্যক্তিগত খোলা জায়গা, যেখানে
বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটানোর সুযোগ সবাই চায়! কারও পছন্দ উঁচু ভবনে আবার কারও সমুদ্রতলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যিই যে, সমুদ্রতলেই এখন বিলাসবহুল অনেক হোটেল তৈরি হয়েছে। সেসব স্থানে এক রাত কাটাতে