বিশ্বের এমন কয়েকটি হোটেল আছে যেগুলোতে থাকলে বিমানবন্দরের অন্যরকম অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। জানালায় চোখ মেলে রানওয়েতে বিমানের ওঠানামার দৃশ্য উপভোগের জন্য এসব হোটেলই জুতসই। বিমানবন্দর বরাবরই আকর্ষণীয় জায়গা। কিন্তু ভ্রমণকালে
আপনি সাগরের পানির নিচে অবস্থান করছেন। চারপাশে শুধু নীল জলরাশি। সেখানেই ছিমছাম একটি কক্ষে বিছানায় শুয়ে মাছের ঝাঁকসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী দেখছেন। কখনও তাদের উদ্দেশে হয়তো দু-একটি কথাও বলছেন মনের
মহামারির কারণে অনেক মানুষই হয়ে পড়ছেন কর্মহীন। তার উপরে যদি কর্মস্থানে মানুষের বদলে নিযুক্ত করা হয় রোবট; তাহলে বেকারত্ব বেড়ে যেতে পারে! তবে যা-ই হোক, নতুন এ উদ্যোগ গ্রহণের পর
আপনি নিশ্চয়ই ভারতের অনেক বিলাসবহুল এবং সেরা হোটেল (Luxurious Hotels) দেখেছেন, তাদের মনোমুগ্ধকর মন এতই আনন্দদায়ক যে এটি প্রত্যেকের মনকে এক রাতের জন্য থাকতে দেয়। যাইহোক, দেশে একটি নয়, এমন
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেল বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় পাঁচ তারকা হোটেল। উন্নত গ্রাহক সেবা এবং সর্বাধুনিক সুবিধা সংযোজনের নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশি-বিদেশি গ্রাহকদের কাছে ইতোমধ্যেই অর্জন করেছে ব্যাপক আস্থা। অন্যান্য পাঁচ তারকা
লন্ডনের বিখ্যাত বিটি টাওয়ার পরিণত হচ্ছে পাঁচ তারকা হোটেলে। সম্প্রতি ২৭ কোটি ৫০ লাখ পাউন্ডে বিক্রির পর টাওয়ারটিকে হোটেলে পরিণত করতে যাচ্ছে লন্ডনের বিখ্যাত এমসিআর হোটেল। ১৯৬৫ সালে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী সুদহার বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক হোটেল পরিষেবায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থায়ন সংকটে নতুন হোটেল নির্মাণ বা সংস্কারে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। এর প্রভাবে স্বতন্ত্র হোটেল ও বৃহৎ চেইনগুলোর মধ্যে
পর্যটকদের ভ্রমণবিলাসের অভিজ্ঞতা সুন্দর করে তুলতে কক্সবাজারে গড়ে উঠেছে বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল ও রিসোর্ট। পুরো বছরজুড়েই বিভিন্ন ভ্রমণ এজেন্সির সৌজন্যে এসব হোটেলের রুম ভাড়ার ওপর বিশেষ ছাড় পাওয়া
বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম