বাংলাদেশের প্রথম আন্তজার্তিক মানের পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকা। ১৯৬৬ সালে যাত্রা শুরু এবং ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। মাঝে এটি ঢাকা শেরাটন হোটেল ও রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম
দুবাইয়ের বুর্জ আল আরব হোটেলের নাম শোনেন নি এমন মানুষ কমই আছেন। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল হোটেলের মধ্যে এটি একটি। নৈকার পাল তোলা সোনায় মোড়ানো এই হোটেল অবস্থিত এক দ্বীপে। কৃত্রিম
তিন তারকা বিশিষ্ট হোটেল রাজমনি ঈসা খাঁ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৫ সালে। এটি ব্যক্তি মালিকানাধীন হোটেল। কাকরাইল কেন্দ্রীয় মার্কাজ মসজিদ থেকে ৩০০ গজ পূর্ব দিকে, রাজমনি সিনেমা হলের ১০০ গজ উত্তর
ঢাকার নতুনতর পাঁচ তারকা হোটেলগুলোর মধ্যে দ্য ওয়েষ্টিন হোটেল অন্যতম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্পতর সময়ের মধ্যেই হোটেলটি গ্রাহক ও অতিথি শ্রেণীর নিকট অর্জন করেছে নিবিড় আস্থা। আবার হোটেল কর্তৃপক্ষও আস্থা
কভিড-১৯ মহামারী-পরবর্তী মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী সুদহার বেড়ে যাওয়ায় বৈশ্বিক হোটেল পরিষেবা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থায়ন সংকটে নতুন হোটেল বা রিসোর্ট নির্মাণের পরিমাণও কমেছে। ফলে স্বতন্ত্র হোটেল ও বৃহৎ চেইনগুলোর
ঢাকার প্রথম সারির তারকা হোটেলগুলোর একটি হচ্ছে রেডিসন হোটেল। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন সংলগ্ন এই হোটেল ভবনের স্থাপত্যশৈলী যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করবে। ঠিকানা ও অবস্থান ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে
বিশ্বের সু-সজ্জিত বিলাসবহুল হোটেলগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং একমাত্র সাত তারকা মানের হোটেল বলা চলে দুবাইয়ের বুর্জ আল আরবকে। সমুদ্রের তীর থেকে ২৮০ মিটার সুমুদ্রের ভেতরে কৃত্রিম একটি দ্বীপের উপর
কাজের জন্য হোক আর অবসরে বেড়াতে দেশের বাইরে গিয়ে ভ্রমণপিপাসুরা এখন বুঝেশুনে হোটেল বাছাই করেন। তাদের পছন্দের তালিকায় থাকে বিলাসবহুল সুবিধা, চোখজুড়ানো ইন্টেরিয়র ডিজাইন, ইনস্টাগ্রামের জন্য ছবি তোলার মতো জুতসই
ঢাকার বানিজ্যিক এবং ডিপ্লোম্যাটিক জোনে যে কয়টি আন্তর্জাতিকমানের আবাসিক হোটেল রয়েছে লেকশোর হোটেল তাদের মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালে যাত্রা শুরু করে। উষ্ণ আতিথেয়তা, নিরাপত্তা এবং চমত্কার, উপাদেয় রন্ধনপ্রণালী হোটেলটিকে
স্থান : প্লট #৪৯, রোড#২৭, ব্লক# কে বনানী, গুলশান, ঢাকা-১২১৩ বিমানবন্দর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে, আশেপাশে এপার্ট্মেন্ট আর বনানী লেকের ২ টি ব্লক দিয়ে ঘেরা এই রেইনট্রি হোটেল। কাছাকাছি আছে বিভিন্ন দেশের