পাহাড় বরাবরই বেশ আকর্ষণীয় জায়গা। নিজস্ব ছন্দে মেনে চলা প্রাকৃতিক পরিবেশ, পাহাড়িদের উৎসব- জীবনাচরণ সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করে তোলে। এ সবকিছুর সাথে পাহাড়ি খাবারও তেমনি সুস্বাদু ও আকর্ষণীয়। বাঙালিদের খাদ্যাভ্যাসের
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়া খ্যাত তারকা কিশোয়ার চৌধুরী প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত রাউন্ডে পান্তা-আলুভর্তা-মাছভাজা পরিবেশন করেছেন। মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়া নামে রান্নাবিষয়ক জনপ্রিয় টেলিভিশন রিয়েলিটি শোয়ের চূড়ান্ত পর্বে দ্বিতীয় রানার্স-আপ হয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোয়ার চৌধুরী। প্রতিযোগিতার
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
বেশির ভাগ প্রবাসী মুসলিম বাসার বাইরে কোথাও খাবার খেতে গেলে আগেভাগেই জানতে চান খাবারটি হালাল কি না। হালাল না হলে তারা খান না। হালাল খাবার ও হালাল মাংস না হলে
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
গত ডিসেম্বরে আবার যাত্রা কাপ্তাই অভিমুখে। কমলাপুর থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে, তারপর মাইক্রোবাসে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বনফুল নামের বন বিভাগের রেস্টহাউসে। ওই রেস্টহাউসের বারান্দায় দাঁড়িয়ে কর্ণফুলী নদীর ওপরে কম্পমান জলের আরশিতে সূর্যের
জাপানিজ খাবার খেতে ইচ্ছে হলে আর চিন্তার কিছু নেই। ঢাকাতেই জাপানি খাবার পাওয়া যাবে ‘সুশি তেই রেস্তোরাঁ’ টিতে। এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ খাবারই পাওয়া যায়। শুধু খাবারেই নয়, জাপানের নিজস্বতার ছোঁয়া
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের বিভাগ খুলনা। উপকূলীয় অঞ্চল বলে অন্যান্য বিভাগের তুলনায় তাপমাত্রা একটু বেশি খুলনাতে। তাপমাত্রা বেশি হলেও প্রাকৃতিক দিক দিয়ে খুলনা কোনো অংশেই পিছিয়ে নয়। খাবার-দাবারের দিক দিয়ে ব্যক্তিগতভাবে
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি আকৃষ্ট হচ্ছে সেসব জায়গার খাদ্য এবং জীবনযাপনের ধরন সম্পর্কে। ক্ষেত্র বিশেষে জায়গাভেদে বিভিন্ন অঞ্চলের খাবারও স্থানীয় খাবারের পাশাপাশি জনপ্রিয় হয়েছে। আমাদের দেশেরই পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর মধ্যে প্রচলিত খাবারদাবারের
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ছয় বছর আগে গড়ে উঠেছে ইলিশের পেটে রেস্টুরেন্ট। এক সময় ‘ইলিশ পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্টের’ এ রেস্টুরেন্টে প্রচুর কাস্টমার ও দর্শনার্থী ভিড় থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে