ভ্রমণ প্রিয় বাঙালির পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে আছে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত খ্যাত কক্সবাজার। ভ্রমণ পিয়াসু মানুষেরা শুধু যে সৌন্দর্য দেখতে যায় তা নয় বরঞ্চ সেখানকার স্থানীয় রসনাবিলাসেও নজর থাকে। কক্সবাজারে
পার্বত্য চট্টগ্রামের কোলঘেঁষে অবস্থিত রাঙামাটি শহর ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের কাছে বহু পরিচিত নাম। সর্ববৃহৎ কৃত্রিম লেক ছাড়াও এই শহরে রয়েছে ঝুলন্ত ব্রিজ, রাজবন বিহার, শুবলং ঝর্ণা কিংবা সাজেকের মত মনোহর জায়গা।
মাচান শব্দের আভিধানিক অর্থ বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গা হলেও গুলশানের শাহজাদপুরে অবস্থিত মাচান আক্ষরিক অর্থে নির্দেশিত একটি রেস্টুরেন্ট। নামের সার্থকতা প্রমাণ করতেই যেন এই অন্দরে বাইরে রয়েছে বাঁশের সাজসজ্জা। ইট-কাঠ-
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে
রাজধানীর কাছেই মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চালু হয়েছে আকর্ষণীয় আধুনকি রেস্তোরাঁ ‘প্রজেক্ট হিলশা’। এ যেন ইলিশের পেটের ভেতর বসেই ইলিশ খাওয়া। আমাদের প্রিয় মাছ ইলিশের আদলে তৈরি রেস্টুরেন্টটি চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভ্রমণ ও
ঢাকায় পাহাড়ি নারীদের রেস্তোরাঁ ‘হেবাং’ কংক্রিটের ভবনেই রেস্তোরাঁটি। তবে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলে ভিন্ন পরিবেশ। প্রথমেই চোখ আটকাবে বাঁশ দিয়ে তৈরি ছোট ঘরে। দেয়ালের গায়েও বাঁশের নানা কারুকাজ। বাঁশের এত
আমরা ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত শুধু মহাকাশ (Space) , গ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদির বিষয় পড়েছি, শুনেছি ও মহাকাশের বা সেখানে গ্রহ-“নক্ষত্রের ছবি-ভিডিও ইত্যাদি দেখেছি। কিন্তু বাস্তবে মহাকাশ কেমন হয়? সেখান থেকে
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন
নাগরিক জীবন ঢাকায় ব্যস্ততার ফাঁকে প্রিয়জনদের সাথে গেট টুগেদার কিংবা আউটিং মানেই হলো কোন বদ্ধ রেস্টুরেন্টে বসে খাবারের স্বাদ যাচাই করার সাথে একটুখানি ভালো সময় কাটানোর প্রচেষ্টা। আর এই আড্ডা