মাচান নামটি শুনলেই স্মৃতিতে ভেসে আসে গ্রামে বাঁশের তৈরি উঁচু জায়গার কথা। যেখানে বসে দেখা যাবে বিস্তৃত জলরাশি কিংবা সবুজ প্রকৃতি। এই ঢাকা শহরে মাচানের আবহ এবং মজার খাবারের স্বাদ
এলিফেন্ট রোডে স্টার কাবার এ্যান্ড রেষ্টুরেন্ট ১১ তলায়। সবচেয়ে বড় রেষ্টুরেন্ট এটি উপরের তলা জুড়ে রান্নাঘর২০১৯ সালে পুরান ঢাকার পারিবারিক ব্যবসা বেকারি ও রেষ্টুরেন্ট থেকে এই রান্নাঘরে ঢুকলেই স্টারের চির
সময়ের আবর্তনে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। হারিয়ে যাচ্ছে মাটির ঘর। আগে প্রতিটি গ্রামে নজরে পড়তো সুদৃশ্য অসংখ্য মাটির ঘর। আধুনিকতার ছোঁয়ায় গ্রাম বাংলার সেই সরল-সহজ জীবন
ভোজন রসিক হিসেবে বাঙালিদের বেশ পরিচিতি রয়েছে। বাঙালি শব্দটির সঙ্গে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর তা যদি হয় বুফে, তাহলে তো কথাই নেই! পশ্চিমা খাবার প্রথা থেকে শুরু হলেও বুফে
এই রেষ্টুরেন্টটিতে থাই ও চাইনীজ খাবার পরিবেশন করা হয়। রেগুলার সার্ভিসের পাশাপাশি এই রেষ্টুরেন্টটিতে হোম ডেলিভারী ও ক্যাটারিং সার্ভিস এর ব্যবস্থা রয়েছে। উল্লেখ্য এখানে লাঞ্চ ও ডিনারে বুফের ব্যবস্থা রয়েছে।
গত কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সঙ্গে ছিল বন্ধু সানজানা। লঞ্চ ঘাটে আড্ডা দিতে দিতে বিকেল থেকে সন্ধ্যা হয়ে গেল। এর মধ্যেই পেটের ক্ষুধা কিছুটা বেড়ে গেল। আমার আবার
বর্তমান সময়ে রেস্টুরেন্টগুলোতে খাবারের পাশাপাশি এর পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। নাগরিক জীবনে কাজের ফাঁকে নগরবাসী আড্ডা বা সময় কাটানোর জন্য রেস্টুরেন্ট গুলোতে ভিড় জমায়। তাই সুস্বাদু খাবারের সাথে রেস্টুরেন্টের
শহুরে জীবনে পরিবার বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কিছুটা আনন্দপূর্ন সময় কাটাতে নগরবাসীরা ভিড় জমায় রেস্টুরেন্টগুলোতে। যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্ততার ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে নগরবাসী চলে যান বিভিন্ন রেস্টুরেন্টগুলোতে। নানান স্বাদের খাবারের সাথে
২৯ মার্চ, ২০১৯ সিলেটে প্রথম ফাইভ স্টার রেস্টুরেন্ট ‘প্লাটিনাম লাউঞ্জ’ এর উদ্বোধন হয়। নগরীর প্রাণকেন্দ্র কুমোরপাড়া রোডের কুমোরপাড়া কমপ্লেক্সে এই রেস্টুরেন্টটিতে প্রায় ২০০ মানুষের জন্য খাবার আয়োজন করা যাবে একসাথে।
পেদা টিং টিং শুনলেই মনে হয় রাঙামাটির কথা। না, এটি রাঙামাটির পেদা টিং টিং নয়। রাজধানী ঢাকাতেই রাঙামাটির পাহাড়ি খাবারের স্বাদ দিতে গুলশানে গড়ে তোলা হয়েছে পেদা টিং টিং। সবুজে