বর্তমান সময়ে মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্যটক আকর্ষণের দিক থেকে যে স্থানটি সবচেয়ে এগিয়ে সেটি হলো পদ্মা রিসোর্ট। প্রমত্তা পদ্মা নদীর বুকে এই রিসোর্টটি অবস্থিত। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং নামক স্থানে এই রিসোর্টটি
ভ্রমণপিপাসুদের কাছে খাগড়াছড়ি নামটি খুবই জনপ্রিয়। আকাশ-পাহাড়ের এক বৈচিত্র্যপুর্ণ মিশেল দেখতে অনেকেই বেছে নেন চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই উপজেলাটিকে। বর্তমানে খাগড়াছড়ি জেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত করার সাথে
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
সিলেট শহরপ্রান্তে পাহাড়ের পাদদেশে ছয় একর জায়গা নিয়ে বেসরকারী মালিকানাধীন নাজিমগড় রিসোর্ট গড়ে উঠেছে। এখানকার টেরাস, ভিলা এবং বাংলোগুলোয় বিশ্বমানের ডবল রুম এবং স্যুইটে অবকাশ যাপন একটি আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা হতে
যমুনা রিসোর্ট ব্যক্তি মালিকানায় ২০০২ সাল যাত্রা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু বহুমুখী যমুনা সেতুর নিকটবর্তী যমুনা নদীর কোল ঘেঁষে পূর্ব পাশে এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠিত। প্রধান কার্যালয়ের অবস্থান কারওয়ান বাজারে সিএ ভবনের
ছায়া-শীতল পথ, পাখির কলতান, জলরাশি, নিরিবিলি পরিবেশ— ভাবুন তো, ইট কংক্রিটের জঙ্গল ছেড়ে হঠাৎ এমন কোথাও গেলে কেমন লাগবে? শান্ত, স্নিগ্ধ পরিবেশ মনকে কীভাবে নাড়া দেবে। রিসোর্টের নাম সূবর্ণভূমি। ঢাকা
শহরের কাছেই এ যেনো এক শান্তির নীড়। মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে মেঘ বাড়ি রিসোর্ট গাজীপুর। গাজীপুরের কালীগঞ্জের উলুখোলায় এই রিসোর্টটি নির্মাণ করা হয়েছে। পরিবার নিয়ে অবসর কিংবা ছুটির
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের পাশে ধরন্তী হাওরের বুকে গড়ে ওঠা হাওর বিলাস রিসোর্ট এন্ড রেস্টুরেন্টটি দর্শনার্থীদের জন্য বিনোদন কেন্দ্র ও সৌন্দর্যের লীলানিকেতনে রূপ নিয়েছে। বাহারি খাবার ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশের
প্ল্যান করলেন প্রিয়জনকে নিয়ে যাবেন সাজেক। হারিয়ে যাবেন মেঘের রাজ্যে। ব্যাগ গুছিয়ে রওনা দিয়ে সবুজ প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে দেখতে পৌঁছেও গেলেন। সাজেকের বিশালতায় হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম আপনার। তবে রিসোর্ট নির্বাচন
ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর স্থান সেন্টমার্টিন। পর্যটকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে সবসময়ই থাকে ‘বঙ্গোপসাগরের টিপ’ বলে খ্যাত এ দ্বীপ। তবে রাত যাপনের জন্য দ্বীপে হোটেল বা রিসোর্ট ঠিক করতে গিয়ে সমস্যায়