বিচ’ কথাটি শোনার সঙ্গে সঙ্গে যেন সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন শুনতে পাচ্ছি। মনে পড়ে গেল উপচেপড়া ঢেউয়ে গা ভাসিয়ে দেয়া, ঠান্ডা বাতাসে পা ভিজিয়ে রাতে সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা। অন্তহীন সমুদ্রের
বাংলাদেশের পর্যটনের কথা বলতে গেলে প্রথমেই যেই জায়গাগুলোর কথা মনে আসে, তার মধ্যে অন্যতম কক্সবাজার। এখানকার নয়নাভিরাম সৈকতের সৌন্দর্য ঋতু পাল্টানোর সঙ্গে সঙ্গে রূপবদল করে, এমনকি দিনের শুরু আর সূর্যাস্তের
পেঁচার দ্বীপ, ম্যারিন ড্রাইভ রোড, ৪৭০০ ধোয়াপালং, কক্সবাজার দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত কক্সবাজার বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর এবং পর্যটন কেন্দ্র। এটি দেশের বৃহত্তম মৎস্য বন্দরও। পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের
কর্মব্যস্ত জীবনে নিজের জন্য খুব কম সময়ে পাওয়া যায়। ব্যস্ত সময় থেকে নিজেকে কিছুটা সময় দিতে ঢাকার কাছাকাছি কোনো রিসোর্ট থেকে ঘুরে আসলে মন খানিকটা হলেও সজীবতা খুঁজে পাবে। ঢাকার
কক্সবাজার প্যাচার দ্বীপে সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে মারমেইড ইকো রিসোর্ট। চমৎকার বিষয় রিসোর্টটির সীমানায় রয়েছে সমুদ্র সৈকত। ইকে ট্যুরিজমের ক্যান্সেপ্ট মাথায় রেখে নির্মিত এই রিসোর্টে একবার ঘুরে
কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী। সারি সারি ঝাউবন, বালুর নরম বিছানা, সামনে বিশাল সমুদ্র। কক্সবাজার গেলে সকাল-বিকেল সমুদ্রতীরে বেড়াতে মন চাইবে। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ-যাপন। জেলাটি সবসময়
বিলাসবহুল ট্রিয়াম রিসোর্ট উন্মোচন করেছে সৌদি আরবের নিওম শহরের পরিচালনা পর্ষদ। এটি এমন একটি অত্যাধুনিক রিসোর্ট—যেখানে মরুভূমির মনোরম দৃশ্য সমুদ্রে এসে মিশেছে। সৌদি গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, একটি সাহসী নকশার ওপর ভিত্তি
স্বর্গীয় সৌন্দর্যের লীলাভূমি মালদ্বীপ প্রজাতন্ত্র ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ রাষ্ট্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিচু দেশ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র দুই দশমিক তিন মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র এক দশমিক
বাঙালীর ট্যুর প্লান মানেই সমুদ্র দর্শন। আর সমুদ্র দর্শনে যাওয়ার প্লান করলে সবার আগে মাথায় আসে কক্সবাজারের কথা। যাতায়াত ব্যবস্থা, থাকা-থাওয়ার সুব্যবস্থা থাকায় ভ্রমণপ্রিয় মানুষদের প্রথম পছন্দ কক্সবাজার। বাংলাদেশের সমুদ্র
সুন্দরবন জঙ্গলের মধ্যে করমজলে সম্পূর্ণ প্রকৃতিক পরিবেশে গড়ে উঠেছে সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট। এই ইকো রিসোর্টে ৫টি ডিলাক্স বাংলো আছে। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রকৃতির বাসবন ছন দিয়ে তৈরী আরামদায়ক বাংলো নদীর