দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দ্রুত সময়ে ও নিরাপদের যাতায়াত করার জন্য সবথেকে উপযোগী বাহন হল বিমান। দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিমানের যাত্রী সংখ্যা৷ এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই) এর রিপোর্ট অনুযায়ী,
এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাওয়া এখন আর কষ্টসাধ্য ব্যাপার নয়। এ সময় আমরা মেঘের খেলা দেখতে পাই। তবে অবতরণ করার সময় আপনি যদি সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের সম্মুখীন হন, তা
হোক্কাইডো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘ওই দোকানের ব্যবস্থাপনায় গাফিলতির কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা স্বীকার করে নিচ্ছি। আমাদের ভয় ছিল, এই ঘটনার সঙ্গে বিমান ছিনতাই বা সন্ত্রাসবাদের সংযোগ থাকতে পারে।’
বিশ্বের সবথেকে বড় বিমানবন্দর গড়ার কথা ঘোষণা করেছেন দুবাইয়ের শাসক রশিদ আল মাকতুম। নতুন এই বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২.৯ লক্ষ
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম এয়ারপোর্ট এবং এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম এয়ারপোর্ট। এছাড়া পৃথিবীর ৬ষ্ঠ বৃহত্তম কার্গো এয়ারপোর্ট। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি এয়ারবাস এবং বোয়িং এই এয়ার পোর্টে উঠানামা করে। ২০১৯
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্ট সৌদি আরবের সবচাইতে বড় বিমানবন্দর। বিমানবন্দরটির বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করে থাকে। সেটি হচ্ছে হজ্জ মৌসুম। ১০৫ বর্গ কিলোমিটার এরিয়া জুড়ে গড়ে