হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে পুরোদমে কার্যক্রম শুরু করতে করতে ২০২৬ সাল লাগতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। প্রকল্পটির ৯৮ শতাংশ কাজ শেষ হলেও বাকি
পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দ্রুত সময়ে ও নিরাপদের যাতায়াত করার জন্য সবথেকে উপযোগী বাহন হল বিমান। দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বিমানের যাত্রী সংখ্যা৷ এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই) এর রিপোর্ট অনুযায়ী,
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট পৃথিবীর ৫ম বৃহত্তম এয়ারপোর্ট এবং এশিয়ার ৩য় বৃহত্তম এয়ারপোর্ট। এছাড়া পৃথিবীর ৬ষ্ঠ বৃহত্তম কার্গো এয়ারপোর্ট। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি এয়ারবাস এবং বোয়িং এই এয়ার পোর্টে উঠানামা করে। ২০১৯
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
পারো ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টকে বিবেচনা করা হয় উড়োজাহাজ ওঠানামার জন্য প্রযুক্তিগতভাবে সবচেয়ে কঠিন জায়গাগুলোর একটি হিসেবে। ১৮ হাজার ফুট উচ্চতার দুটি পর্বতের মধ্যে একটি ছোট রানওয়েতে উড়োজাহাজ নামানোর জন্য প্রযুক্তিগত জ্ঞানের
একটি পৃথিবী কল্পনা করুন যেখানে ভ্রমণ সমস্ত বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞামুক্ত। দীর্ঘ দূরত্ব কভার করার দ্রুততম উপায় হল বিমান, আর কোথা থেকে আপনি বিমানে উঠবেন? বিমানবন্দর থেকে! কিন্তু এমন ছয়টি বিমানবন্দর
ইস্তানবুল বিমানবন্দরকে তুরস্কের প্রবেশদ্বার বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর এ বিমানবন্দর হয়ে দেশটিতে কোটি কোটি বিদেশী প্রবেশ করেন। সম্প্রতি একে ইউরোপের সেরা বিমানবন্দর হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই)
অনেকেই তাড়াতাড়ি গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য বিমানে ভ্রমণ করেন। বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকের কাছে ফ্লাইটে ভ্রমণ করা স্বপ্ন। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কিছু বিমানবন্দর রয়েছে যেখানে অবতরণের আগে আপনি একশোবার ভাববে। কারণ
বিশ্বের সবথেকে বড় বিমানবন্দর গড়ার কথা ঘোষণা করেছেন দুবাইয়ের শাসক রশিদ আল মাকতুম। নতুন এই বিমানবন্দর প্রকল্পের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২.৯ লক্ষ