দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
সৌদি আরবের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দাম্মামে অবস্থিত কিং ফাহাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের বৃহত্তম এই এয়ারপোর্ট দিয়ে প্রতি বছর কোটিরও বেশি যাত্রী যাতায়াত করে। বিশ্বের বুকে যে দেশগুলো তাদের উন্নয়ন আর সমৃদ্ধির
আন্তর্জাতিকযাত্রী পরিবহনে ২০২২ সালে সবচেয়ে ব্যস্ত ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এর মধ্য দিয়ে টানা ৯ বছরের মতো বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরের অবস্থান ধরে রেখেছে আমিরাতের এই বিমানবন্দর। এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনালের
সিটবেল্টটা ভালোভাবে বেঁধে নিন, সেই সঙ্গে রুদ্ধশ্বাস কিছু মুহূর্তের জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখুন। কারণ পৃথিবীর বিপজ্জনক আটটি বিমানবন্দরের গল্প শোনাব আজ। আশপাশের ভূ-প্রকৃতি, আগে থেকেই গতি-প্রকৃতি বোঝা যায় না এমন
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দরের উদ্বোধন হয়ে গেল তুরস্কে। দেশটির জনবহুল শহর ইস্তাম্বুলের নামে এ বিমানবন্দরের নাম হবে ‘ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর’। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এই বিমানবন্দর উদ্বোধন করেন৷
বর্তমান বিশে^ সবচেয়ে বৃহত্তম এয়ারপোর্ট হচ্ছে আটলান্টা এয়ারপোর্ট। প্রতিদিন সবচেয়ে বেশি যাত্রী উঠানামাকরে এই এয়ারপোর্ট। সবচেয়ে বেশি অভ্যন্তরীন ও আন্তার্জাতিক এয়ারলাইন্স হ্যান্ডেল করে এই এয়ারপোর্ট। গত ২১ বছর ধরে আটলান্টা
বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বিমান পরিবহন মার্কেট হিসেবে ভারতে দেশ ব্যাপী বেশ কয়েকটি বড় বিমানবন্দর রয়েছে। দিল্লি থেকে পোর্ট ব্লেয়ার পর্যন্ত বিমানবন্দরের মাধ্যমে যাতায়াতের জন্য গত এক দশকে ট্রাফিক দ্রুত বেড়েছে।
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
সমুদ্রের বুক ছুঁয়ে নামবে উড়োজাহাজ। এমন দৃশ্য দেখতে যেমন উপভোগ্য ঠিক তেমনি রোমাঞ্চকরও। দেশের ইতিহাসে এই এক চ্যালেঞ্জিং কাজের সুন্দর সমাপ্তি করতে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। এই বছরের অক্টোবর মাসেই শেষ