নতুন রূপ পাবে সৌদি আরবের আভা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ এ নিয়ে একটি নতুন মহাপরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। এ প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হচ্ছে,
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
আন্তর্জাতিক যাত্রী পরিবহনে ২০২২ সালে সবচেয়ে ব্যস্ত বিমানবন্দরের তালিকা প্রস্তুত করে এয়ারপোর্ট কাউন্সিল ইন্টারন্যাশনাল (এসিআই)। তাদের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, তালিকার শীর্ষে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ফলে টানা ৯
সাম্প্রতিক এক জরিপে বিশ্বের সেরা বিমান বন্দর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক পর্যটন ও বেসামরিক বিমান চলাচল বিষয়ক সাময়িকী গ্লোবাল ট্রাভেলার পরিচালনা করেছে জরিপটি। বিশ্বের সেরা বিমান বন্দরের পাশাপাশি
দেশের বিভিন্ন জেলায় পরিত্যক্ত, অব্যবহৃত ও দখলে থাকা ৭টি বিমানবন্দর নতুন করে চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। এগুলো হচ্ছে ঈশ্বরদী, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, বগুড়া, শমসেরনগর, কুমিল্লা
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
দূর পশ্চিমের দিকে যাত্রা করলেই মধ্যপ্রাচ্য সামনে পড়ে। আরব রাষ্ট্রসমূহের সেই ট্রানজিট শহরগুলোর নাম ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি, জেদ্দা কিংবা দুবাই। ইতিপূর্বে ওমান, বাহরাইন, দোহার, কুয়েত, আবুধাবি হয়ে যাতায়াত করেছি।
ওমানের মাস্কাট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ২০২৩ সালের পারফরম্যান্স স্ট্যান্ডার্ডের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ভ্রমণ কেন্দ্র হিসাবে স্থান পেয়েছে। এটি সময়-সময়ের কর্মক্ষমতা মানের উপর ভিত্তি করে, সেরা বিশ্বব্যাপী বিমানবন্দর তালিকাভুক্ত এযারহেল্প কোম্পানির দ্বারা
বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিমানবন্দর হচ্ছে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট। ২০১৩ সালে ইস্তাম্বুল শহর থেকে ৩৫ কিমি দূরে ১৮৩০ একর জায়গার উপর এয়ারপোর্টটি তৈরী হয়েছে। টানা তিনবছর ৬ মাস বিশাল কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে