গত বছরের অক্টোবরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করা হয়। টার্মিনাল উদ্বোধন হলেও শুরু হয়নি এর কার্যক্রম। এবার সেই অপেক্ষার পালা শেষ হচ্ছে। চলতি বছরের অক্টোবর মাসেই টার্মিনাল
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
দুবাইয়ের পর কাতারের হামাদ ইন্টারন্যাশনাল এয়াপোর্ট মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে সর্বাধুনিক সুবিধা সম্বলিত এবং ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট। ২০২২ সালে ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ হতে যাচ্ছে কাতারে। শুধুমাত্র ওয়ার্ল্ড কাপের কারনে যাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুন
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ততম এয়ারপোর্ট হচ্ছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। হিথ্রো এয়ারপোর্ট ইউরোপের সব চেয়ে বড় এয়ারপোর্ট। প্যাসেন্জার চলাচলের দিক দিয়ে পৃথিবীর ৭ম স্থানে আছে হিথ্রো এয়ারপোর্ট। শুধুমাত্র ২০১৮ সালে ৮১মিলিয়ন যাত্রী
সবচেয়ে দ্রুত ও নিরাপদ ভ্রমণের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে বিমান। কম সময়ে বড় দূরত্ব পার করা যায় বলে প্রতিনিয়ত বিশ্বে বিমান ভ্রমণকারীর সংখ্যা বাড়ছে। এই যানটির কথা বললেই চলে আসে বিমানবন্দরের
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মাঝে সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর এবং পর্যটন সমৃদ্ধ এলাকার নাম নিলে মালয়েশিয়া অবশ্যই সেখানে থাকবে। আর মালয়েশিয়াতে ঘুরতে আসলে যেকারও প্রথম পা রাখতে হবে বিশাল এক বিমানবন্দরে। যার নাম,
সদ্য নির্মিত ডাজিং ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে প্রতি ঘন্টায় ৩০০টি বিমান উড্ডয়ন বা অবতরন করতে পারবে। ডাজিং বিমান বন্দরটি সম্পূর্ণ স্টীলের কাঠামোর উপর তৈরী করা হয়েছে। এর সাথে সবচাইতে বেশি ব্যবহার
কয়েক সপ্তাহ পর পরই স্ত্রী আর দুই সন্তানকে নিয়ে সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরে হাজির হন হিসকান্দার জুলকারনাইন। তাঁদের গন্তব্য জুয়েল, টার্মিনাল ১–এর সঙ্গে যুক্ত শপিংমল। বিখ্যাত কানাডীয় স্থপতি মোশে সাফদি ও
বিমানবন্দর ভ্রমণকারীদের প্রিয় জায়গা। এটা ভিন্ন ভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার প্রবেশদ্বার। বিমানবন্দরগুলো যাত্রীদের মসৃণ অভিজ্ঞতার জন্য অত্যাধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ করে। বিশ্বে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলো তাদের বাহ্যিক সৌন্দর্য, আয়তনে
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দরের উদ্বোধন হয়ে গেল তুরস্কে। দেশটির জনবহুল শহর ইস্তাম্বুলের নামে এ বিমানবন্দরের নাম হবে ‘ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর’। তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এই বিমানবন্দর উদ্বোধন করেন৷