চলতি বছর ইতালিতে পাড়ি দেওয়া আভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ মে পর্যন্ত উত্তর আফ্রিকার উপকূল ছেড়ে প্রায় ১৩ হাজার ৩০০ মানুষ নৌকায় লাম্পেদুসা ও সিসিলিতে
ভূমধ্যসাগর থেকে ৩৩৯ অভিবাসীকে উদ্ধার করে ইতালি দক্ষিণের বন্দর ব্রিন্ডিসিতে নিয়ে এসেছে মানবিক সংস্থা ডক্টর্স উইদাউট বর্ডার্স (এমএফএস) পরিচালিত জাহাজ জিও ব্যারেন্টস। শুক্রবার সংস্থাটি এই তথ্য জানিয়েছে। বুধবার ভূমধ্যসাগরে ১১
বাংলাদেশিরা পড়ালেখা, চাকরি ও পারিবারিক ভিসা নিয়ে রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন। তবে বেআইনি উপায়ে শেনজেন সীমান্তে প্রবেশের চেষ্টা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আইন না মানাসহ বিভিন্ন কারণে অনেকেই দেশটিতে আটক হচ্ছেন। একজন
সৌদি আরবে কর্মরত প্রবাসীরা এখন থেকে তাদের স্বামী বা স্ত্রীকে দেশটিতে নিয়ে যেতে পারবেন। এমনকি কাজের সুযোগও করে দিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে সঙ্গীকে অবশ্যই সৌদি সরকারের বেঁধে দেয়া নির্দিষ্ট কিছু
মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তির আওতায় দেশটিতে বর্তমানে পর্যায়ক্রমে শ্রমিক পাঠানো হচ্ছে। তারই আওতায় গত ৩০ জানুয়ারি ১৭ জন শ্রমিককে কলিং ভিসায় দেশটিতে পাঠানো হয়। সেখানে একটি কম্পানিতে ভবন
অবৈধ পথে ইউরোপ আসা অভিবাসীদের ঢল মোকাবিলার আলোচনা ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে কয়েক বছর ধরেই রাজনৈতিক ও সামাজিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে৷ অন্যদিকে, বৈধ পথে ইউরোপে এসেও শ্রমিকেরা বাধ্য হচ্ছেন অবৈধ পন্থা বেছে
আইন অমান্য করে অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান ছেড়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিযোগে নয় বাংলাদেশিকে আটকে করেছে রোমানিয়া ক্লুজ কাউন্টির ইমিগ্রেশন পুলিশ। তাদের সবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে বৈধভাবে রোমানিয়া এসেছিলেন। রোমানিয়া
মালদ্বীপের হোটেল, রিসোর্ট, সুপারশপ ব্যবস্থাপনায় বেশির ভাগই বাংলাদেশি। এ খাতে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসী কাজ করছেন। অন্যান্য দেশের শ্রমিকের তুলনায় পারিশ্রমিকও বেশি বলে জানান তারা। পর্যটন মানেই মানসম্মত হোটেল, রেস্টুরেন্ট,
মাল্টা ও ইতালির উপকূলে দুইটি উদ্ধারকারী জাহাজ থেকে ৫৩২ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) থেকে শুরু করে বুধবার (৫ এপ্রিল) বিকেল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এ অভিবাসীদের উদ্ধার
আফ্রিকার নাইজারের তপ্ত মরুভূমিতে বাংলাদেশিসহ হাজারো অভিবাসনপ্রত্যাশী আটকা পড়ে আছেন। জীবিকার তাগিদে ইউরোপে যেতে নিজের দেশ ছেড়েছেন তাঁরা। কিন্তু হতভাগ্য সেই মানুষজন আজ বড়ই বিপদে। এএফপির এক রিপোর্ট নাইজারের মরুভূমিতে