করোনা তছনছ করেছে কোটি মানুষের জীবন। যার বাইরে নয় বাংলাদেশিরাও। একটা সময়ে এই মহামারি যে তাণ্ডব শুরু করেছিলো তাতে মানব সভ্যতার অস্থিত্ব নিয়েও সন্দেহ দেখা দেয় কারো কারো মনে। করোনা
আপনি যদি বাংলাদেশের বাইরে থাকেন, স্পেশালি কানাডা, USA, UK, Europe বা অস্ট্রেলিয়াতে থাকেন আর আপনাকে কেউ জিজ্ঞেস করে এখানকার জীবনযাপনের আসল অবস্থাটা কেমন, মুখস্ত উত্তর হবে- ‘স্বর্গ ভাই!(বাংলাদেশের তুলনায় তো
কোটা অনুমোদনের পরও ভিসা জটিলতার কারণে মালয়েশিয়া যাওয়া অনিশ্চিত ১ লাখ বাংলাদেশি কর্মীর। এসব কর্মীর ভিসার সত্যায়নের আবেদন বাংলাদেশ হাইকমিশনে পড়ে আছে। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে
বাংলাদেশ থেকে কাজ আর উপার্জনের আশায় যে বিপুল সংখ্যক মানুষ প্রতিবছর বিদেশে যায়, তাদের কাছে মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ছাড়াও জনপ্রিয় একটি গন্তব্য হয়ে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরই মধ্যে
‘শুনলাম কুয়েতের টাকার মান অনেক বেশি। দেশের যে পরিস্থিতি তাতে তো কিছুই করতে পারবো না। তাই আর দেরি না করে ২০১৫ সালে সাড়ে ৭ লাখ টাকা খরচ করে কুয়েত এসে
ভ্রমণ, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার মাধ্যমে মানুষে শরীর ও মন উভয় ভালো থাকে। কর্মব্যস্ততা মানুষের মধ্যে একঘেয়েমি তৈরি করে। যার ফলে স্ট্রোকসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায় প্রবাসীদের।
‘শান্তির জন্য ঢোল সংলাপ’ স্লোগান নিয়ে মিশরে শুরু হয়েছে সপ্তাহব্যাপী আন্তর্জাতিক ঢোল ও ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্প উৎসব। দেশটির পর্যটন ও পুরাকীর্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত এ উৎসবের ১০ম আসরে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের
কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ার এবং কম্পিউটার সায়েন্স প্রফেশনালদের (বেকবিসি) প্রাণবন্ত কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ গত ২০ মে শনিবার বিকেলে একটি পটলাক পিকনিকের জন্য একত্রিত হয়েছিলেন। পিকনিক অনুষ্ঠানটি সারির বিয়ার ক্রিক পার্কে
ঈদ শেষ হয়ে গেলেও ঈদের আনন্দ এখনো শেষ হয়নি প্রবাসীদের মাঝে। জার্মানির মানহাইম শহরে ঈদ পরবর্তী প্রবাসী বাংলাদেশিদের এক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিউনিটি লিডার জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় এই মিলনমেলায় প্রবাসী
স্মরণ কালের বৃহত্তম ও সুশৃঙ্খল একটি মেলা উপভোগ করলো নিউইয়র্কবাসী। গত ২১ মে রবিবার ব্রæকলীনের চার্চ ও ম্যাকডোনাল্ড এভিনিউতে অনুষ্ঠিত এই মেলায় মানুষের ঢল নেমেছিল। আনুমানিক ৩০,০০০ নিউইয়র্কবাসী এই মেলায়