মালয়েশিয়া থেকে অবৈধ প্রবাসীদের দেশে ফেরার সুযোগ করে দিয়েছে, দেশটির সরকার। শুক্রবার (১ মার্চ) থেকে শুরু হচ্ছে, অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচি (পিআরএম)। এ কর্মসূচির মাধ্যমে অবৈধ অভিবাসীদের দেশে ফেরার আহ্বান জানিয়েছে
দুই মাসেরও কম সময়ে ১৪ হাজারেরও বেশি অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ। ১ জানুয়ারি
এবার সচ্ছল জীবনের হাতছানি আর দালালদের প্রলোভনে অবৈধ পথে ইতালি যাওয়ার সময় সাগরে ডুবে গত ১০ বছরে মাদারীপুরের শতাধিক যুবকের প্রাণহানি ঘটেছে। নির্মম নির্যাতন সয়ে বাড়ি ফেরার সংখ্যাও কম নয়।
মালয়েশিয়ায় এসে প্রতারণার শিকার হয়েছেন ১০৪ বাংলাদেশি কর্মী। তাদের আটকে রাখা হয়, রাজধানী কুয়ালালামপুরের চেরাসের একটি বাসায়। এ খবর বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর বিষয়টি সরকারের নজরে আসে। সরকার বলছে,
অভাবের সংসারে হাল ধরতে জমিজমা বিক্রি করে, এমনকি এনজিও থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমালেও হতভাগা শ্রমিকদের অভাব পিছু ছাড়ে না। চোখে রঙিন স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে গিয়ে মাসের
প্রাচীন সভ্যতার দেশ গ্রিসে মানবেতর জীবনযাপন করছিলেন অনিয়মিত বাংলাদেশিরা। দূতাবাসের আন্তরিক প্রচেষ্টায় গ্রিক ও বাংলাদেশের সমঝোতা চুক্তি বাস্তবায়নের পর এবার অনেকটা সুখেই আছেন প্রবাসীরা। কেউ কেউ দেশে এসেও ঘুরে যাচ্ছেন।
এথেন্স-ঢাকা সমঝোতা স্মারক চুক্তির আওতায় গত বছর গ্রিসে বৈধতা পেয়েছে তিন হাজার ৪০৫ জন বাংলাদেশি নাগরিক। দেশটির আশ্রয় ও অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। চুক্তির আওতায় ২০২৩ সালের
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের বৈধকরণের চলমান রিক্যালিব্রেশন ২ দশমিক শূন্য কর্মসূচিকে সামনে রেখে চারদিনের মধ্যে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছে কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন। বিশেষ এ সেবা অনলাইন
ভেন্যুতে প্রবেশ করতেই দেখা গেল বাসন্তী রঙের আধিপত্য। আরেকটু এগিয়ে মিলনায়তনে পা রেখে দেখা গেল বিশাল মঞ্চ, সারি সারি ভ্রাম্যমাণ দোকান আর বহু দর্শনার্থী। কেউ খাচ্ছেন দেশীয় খাবার, কেউ আবার
সুমিত আহমদ। সিলেট থেকে কানাডার টরন্টোতে গেছেন পাঁচ মাস হলো। এখনও কোনো কাজ পাননি। প্রতিদিন হন্যে হয়ে কাজ খুঁজছেন। কিন্তু কোথাও তিনি ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছেন না। প্রতিদিন দুবেলা করে বাংলাদেশি