মালদ্বীপের রাজধানী মালে ডলার বিক্রির অভিযোগে দুই বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অধিকতর তদন্তের জন্য গ্রেফতার বাবুল মিয়া ও মোহাম্মদ মোকচন্ডালীকে ইমিগ্রেশন হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই)
কুয়েতে গাড়ি না ধোয়ার অজুহাতে মো. জামাল উদ্দিন (৪১) নামে একজন বাংলাদেশিকে মারধরের অভিযোগে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তাকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ফৌজদারি আদালত। সংবাদটি গুরুত্বসহকারে প্রকাশ করেছে কুয়েতের
কুয়েতে সাধারণ ক্ষমার মেয়াদ শেষ হতেই অবৈধ অভিবাসীদের ও আবাসিক আইন লঙ্ঘনকারীদের গ্রেফতার করতে মাঠে নেমেছে নিরাপত্তা বাহিনী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় সোমবার (১ জুলাই) ভোর থেকেই শুরু হয়েছে এ অভিযান।
এবার বাংলাদেশের শ্রমবাজারের জন্য আরেক সম্ভাবনার দ্বার খুলছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর এশিয়ার এই দেশটি বাংলাদেশ থেকে আবারও শ্রমিক নেওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকেই যায় কতদিন এই বাজার ধরে
মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশন বিভাগের সাঁড়াশি অভিযানে প্রতিদিনই আটক হচ্ছেন বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসীরা। এসব অভিযানের ফলে দেশটিতে বসবাসরত বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কারণ এসব অভিযানে অবৈধ প্রবাসীর
কুয়েতে জনসংখ্যায় ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে বিভিন্ন অপরাধী ও আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। তারই অংশ হিসেবে রোববার (১৬ জুন) দেশটির বিনেদ আল-গার এলাকায় আবাসন আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে
বাংলাদেশ থেকে আট মাস আগে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন মান্নান মিয়া (ছদ্ম নাম)। তার সঙ্গে একই ফ্লাইটে একই কোম্পানির অধীনে দেশটিতে যান আরও ৩৫ জন। যাওয়ার আগে রিক্রুটিং এজেন্সির সঙ্গে তাদের চুক্তি
অবৈধভাবে নিয়োগের কারণে বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ কর্মী নিয়োগ বন্ধ করেছে মালদ্বীপ। বুধবার (২২) মালদ্বীপ দূতাবাসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, “সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো
মালয়েশিয়ায় গিয়ে প্রতারণার শিকার হয়ে আটক হওয়া বাংলাদেশিদের শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে তিনটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। সংস্থাগুলো হলো- ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন, ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশন এবং ইউনাইটেড নেশনস অব ড্রাগস
ব্রিটেনে সামাজিক পরিচর্যা খাত বা কেয়ার ভিসায় আসা আসা হাজার হাজার অভিবাসী বহিষ্কার হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছেন। ব্রিটিশ সরকার কর্মী আনায় জড়িত এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউন শুরু করায় অনেকেই নিবন্ধন হারিয়েছেন। প্রতারক