1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
পড়াশোনা ছেড়ে চায়ের দোকান, এক বছরে কোটিপতি
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০২:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

পড়াশোনা ছেড়ে চায়ের দোকান, এক বছরে কোটিপতি

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৯ মার্চ, ২০২৩

‘চা’ বিক্রি করে এখন কোটিপতি ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ সানজিত কুণ্ডু। ভারতীয় বংশোদ্ভূত সানজিত পড়াশোনা শেষ না করে অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে একটি চায়ের দোকান দেন। মাত্র এক বছরের ব্যবধানে তিনি এখন কোটিপতি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, লা ট্রোব বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পড়তে যান সানজিথ কুণ্ডু। কিন্তু তিনি তার কোর্স শেষ করতে পারেননি। কলেজে ড্রপ আউট হয়ে যান। এরপরই ২২ বছর বয়সী সানজিত চায়ের দোকান দেওয়ার কথা ভাবেন। তিনি নিজেকেও চাওয়ালা ভাবতে ভালোবাসেন।

মেলবোর্নের সিবিডির (সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট) ব্যস্ত এলাকায় এলিজাবেথ স্ট্রিটে সানজিতের চায়ের দোকান। দোকানে লেখা ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’। এই লেখা দেখলে যেকোনো পর্যটক আগ্রহ নিয়ে দ্বিতীয়বার তাকান।

সানজিত বলেন, ‘আমি এখানে পড়তে এসেছি। কিন্তু আমি আমার কোর্স শেষ করতে ব্যর্থ হয়েছি। এরপর আমি কলেজ ড্রপ আউট হয়ে যাই। তারপরই আমার নিজের মতো করে শুরু করতে চেয়েছিলাম।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি শৈশব থেকে চা পছন্দ করতাম। কলেজ ড্রপআউটের পর সেটাকেই কাজে লাগাই। আমার বাবা-মা প্রথমে অবাক হয়েছিলেন। মেলবোর্ন বিশ্বের কফির রাজধানী। অন্যদিকে, এখানে আমি একটি চায়ের দোকান খোলার পরিকল্পনা করছিলাম। তবে আমি যেভাবে শুরু করেছিলাম এবং কোথায় পৌঁছেছি তা নিয়ে তারা এখন সত্যিই গর্বিত।’

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি আগামী মাসে আমাদের রাজস্ব কর ছাড় এবং সমস্ত কিছু পরিশোধের পরে প্রায় ১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭ কোটি টাকা) থাকবে। মুনাফা হবে প্রায় ২০ শতাংশ। এখন ভারত থেকে চা আমদানি করে স্থানীয়দের ভারতীয় চায়ের স্বাদ দেওয়াই লক্ষ্য।’

জানা যায়, মেলবোর্নে সানজিত দ্বিতীয় আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। তিনি ভারতীয় শিক্ষার্থীদের নিয়োগ করেছেন, যারা পার্ট-টাইম কাজ করেন। ‘ড্রপআউট চাওয়ালা’ দোকানে লোক নিয়োগ করার সময়ও ডিগ্রির প্রয়োজন হয় না।

সূত্র : আমাদের সময়

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com