1. [email protected] : চলো যাই : cholojaai.net
দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার উপযুক্ত সময়
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সস্তায় বিদেশ ভ্রমণ: স্বপ্নকে সত্যি করার বিজ্ঞানসম্মত গাইড ব্রিটেনে ভিসা বদল, বাংলাদেশিদের জন্য কী পরিবর্তন ক্রিপটিক গর্ভাবস্থা – যখন নিজেই জানেন না আপনি গর্ভবতী পর্যটন ভিসায় বিদেশ গিয়ে কাজ করলে কী কী শাস্তি হতে পারে স্পা থেকে সিনেপ্লেক্স , যা যা আছে বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল বিমানবন্দরে তিন বছরে পাঁচ লাখ কর্মী নেবে ইটালি, সুযোগ পেতে পারেন বাংলাদেশিরাও চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ইইউতে অভিবাসী কমেছে ২০ ভাগ, শীর্ষে বাংলাদেশিরা মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ ভারতের এই গ্রামে মেয়েদেরকে কাপড় ছাড়াই থাকতে হয়

দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার উপযুক্ত সময়

  • আপডেট সময় সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪

দার্জিলিং ম্যাল থেকে শুরু করে গ্যাংটক, সর্বত্রই পর্যটকদের ভিড়। হোটেল না পেয়ে রাস্তাতেই রাত কাটাচ্ছেন অনেকে। সেসব ছবিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। গরমের ছুটিতে ভিড় উপচে পড়েছে শৈলশহরে। কিন্তু দার্জিলিং বেড়াতে যাওয়ার সেরা সময় কোনটি জানেন?

বাঙালির কম খরচে ও অল্প দিনের মধ্যে পাহাড় দেখার স্বপ্ন পূরণ করে দার্জিলিং। আর আজকাল দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় পাহাড়ি গ্রামগুলোও পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই সময় পেলেই অনেকে পাড়ি দেন শৈলশহরে। আজকাল সারা বছরই পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে দার্জিলিংয়ে। তবে, শৈলশহর বছরের একেক সময় একেক রকম দেখায়।

গ্রীষ্মকাল

এপ্রিল থেকে জুন মাস পর্যন্ত দার্জিলিংয়ে গ্রীষ্মকাল। এ সময় বৃষ্টির দেখাও মেলে মাঝেমধ্যে। এপ্রিলে বসন্ত আসে শৈলশহরে। এই সময় গ্রীষ্মের ছুটি থাকে। তাই পর্যটকদের ভিড়ও বেশি। আর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার সুযোগও রয়েছে। গ্রীষ্মকালে দার্জিলিংয়ের আবহাওয়া খুবই মনোরম থাকে। খুব বেশি ঠান্ডা থাকে না। মার্চে‌র শেষ থেকেই ঠান্ডা কমতে থাকে। তাছাড়া, এই সময় শৈলশহরে বেড়াতে গেলে দেখা মেলে ম্যাগনোলিয়া, রডোডেনড্রন ও অন্যান্য ফুলের।

dhakapost

বর্ষাকাল

জুলাই থেকেই বর্ষা শুরু হয়ে যায়। দুর্ঘটনা এড়াতে অনেকেই এই সময় পাহাড় ভ্রমণ এড়াতে চায়। তবে, বর্ষায় পাহাড় হয়ে ওঠে স্নিগ্ধ, মায়াবী ও রোমাঞ্চকর। কুয়াশার ঢেকে যায় গোটা শৈলশহর। বর্ষায় পাহাড় দেখতে গেলে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই আপনাকে দার্জিলিংয়ের প্ল্যান বানিয়ে নিতে হবে। এছাড়া, এই সময় পর্যটকের ভিড়ও কম থাকে। সেপ্টেম্বরের পরেও দার্জিলিংয়ে বৃষ্টি পেতে পারেন।

অক্টোবর হলো সেই মাস যখন বর্ষা বিদায় নেয় এবং শৈলশহরের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। শরতের আমেজে মাঝেমধ্যেই দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। কফি, হট চকলেট, থুকপা বা তিব্বতীয় খাবারের স্বাদ নিতে পুজার সময় দার্জিলিং যেতে পারেন।

শীতকাল

অক্টোবর থেকেই দার্জিলিংয়ে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। তবে, ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে তাপমাত্রা ২ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ঘুরতে থাকে। অনেক সময় মাইনাসেও পৌঁছে যায়। নতুন বছর উদযাপন করতে, শীতের ছুটি কাটাতে এই সময় সবচেয়ে বেশি মানুষ ভিড় করেন দার্জিলিংয়ে। ঠান্ডা বেশি থাকলেও এই সময়ই কাঞ্চনজঙ্ঘা স্পষ্ট দেখা যায়।

তাহলে আপনি কোন সময়ে দার্জিলিং যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন?

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

ভ্রমন সম্পর্কিত সকল নিউজ এবং সব ধরনের তথ্য সবার আগে পেতে, আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদেরকে ফলো করে রাখুন।

© All rights reserved © 2020 cholojaai.net
Developed By ThemesBazar.Com