করোনার কারণে গৃহবন্দি জীবন। তা না হলে এই দু’ মাসে কোথাও না কোথাও ভ্রমণ করা হয়ে যেত। আপনিই বলুন, বেড়াতে কার না ভালো লাগে! সুযোগ পেলেই তো মন ডানা মেলে
ঘোরাঘুরি করে সময় কাটাতে কার না ভালো লাগে। ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে নিজের পছন্দ মতো কিছু দর্শনীয় স্থান ঘুরে আসতে সকলেরই ইচ্ছা করে। অসাধারণ সুন্দর কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে হাতের
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
রাস্তার দু’ধারে পেঁজা তুলোর মত ছড়িয়ে আছে বরফ। বাড়ির ছাদে, দোকানের ছাদে পাতা রয়েছে বরফের চাদর। বেলচা, কুড়াল হাতে চলছে বরফ সাফাইয়ের কাজ। সারি সারি পাইনের জঙ্গল জুড়ে বিছানো তুষার-বিছানা। ছোট ছোট বরফের
হিমেল হাওয়া আর শ্বেতশুভ্র বরফের দেখা পেয়ে আজ তার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস। সে আজ আবার সেজেছে নতুন করে। তার রূপের ডালি থেকে ঠিকরে পড়ছে বরফের দ্যুতি। ট্রেন হাওড়া ছাড়ার পর সবার
মাঘপূর্ণিমার সময় জয়সলমির যাওয়ার একটি প্রধান আকর্ষণ হলো, দেশ-বিদেশের পর্যটকরা সারা বছর ধরেই যে দিনগুলোর জন্য অন্তহীন অপেক্ষা করে থাকে, সেই বহু আকাঙ্ক্ষিত বর্ণময় মরু উৎসবে শামিল হওয়া। গত বছরে
নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে আপার জঙ্গু’র পথ ১৫০ কিলোমিটারের আশপাশে। গাড়ি নিয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় সংকলং। সেখান থেকে অবশ্য গাড়ি যাওয়ার পথ নেই। পেরোতে হয় বাঁশের সাঁকো। নিচে বয়ে চলেছে
কেরল ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের দীর্ঘদিনের। অবশেষ চার বন্ধু মিলে বেরিয়ে পড়লাম। ইন্টারনেট ঘেঁটে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে নিলাম আগে থেকেই। কোচি, মুন্নার, থেকাডি হয়ে অবশেষে পৌঁছলাম আলেপ্পি। রাস্তায় ইডলি ধোসা
ভূ-স্বর্গ নামে পরিচিত কাশ্মীর। এর রূপে এমনই মুগ্ধ হয়েছিলেন মোঘল বাদশাহ জাহাঙ্গীরযে কাশ্মীরকে স্বর্গের সাথে তুলনা করেছেন। কাশ্মীরের রূপের কথা নতুন করে বলার কিছু নাই। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে এমন
প্রথমত, মেঘালয় সরকার চায় তাদের রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তে অনেক ‘বর্ডার হাট’ গড়ে উঠুক—যেখানে সীমান্তের দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের