ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিম এর রাজধানী ‘গ্যাংটক’। হিমালয় পর্বতমালার সুউচ্চ শিখরগুলির মাঝখানে মনোরম ও আরামদায়ক পরিবেশে গ্যাংটকের অবস্থান। পর্বতশ্রেণির শিবালিক পর্বতে ১৪৩৭ মিটার উচ্চতায় এই গ্যাংটক শহর অবস্থান। এই শহরটিতে মাত্র ৩০ হাজার
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় মূলত গারো, খাসিয়া প্রভৃতি জনজাতির বাস। তাদের মধ্যে এ ধরনের বর্ডার হাট খুবই
কাশ্মীর। যেন সত্যিকারে স্বপ্নের ভূস্বর্গ। পৃথিবীর সব রূপ-সৌন্দর্য যেন ভিড় করেছে এখানে। ছুটে এসেছে প্রকৃতির রূপের সব অনুষঙ্গ। প্রকৃতির প্রতিটি বিচিত্র স্বাদের অলঙ্কার দিয়ে সাজানো এ ভূস্বর্গ। একটা সময় কাশ্মীর
হাতে একটু সময় পেলে অনেকেই পাশের দেশ ভারতে ঘুরতে যান। ভারতে গিয়ে কলকাতা শহরে ঢুঁ মারেন না, এমন মানুষ কমই আছে। তবে পুরো শহর ঘুরে দেখাও কষ্টকর। তার ওপর যদি
হরমন্দির সাহিব বা দরবার সাহিব কিংবা স্বর্ণ মন্দির, শিখদের সবচেয়ে পবিত্র তীর্থস্থান। এই মন্দিরটি চতুর্থ শিখ গুরু রাম দাস কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত। এর অবস্থান পাঞ্জাবের অমৃতসরে এবং বিশ্বের যত শিখ ধর্মালম্বী আছে তাদের সিংহভাগই এই শহরের।
কাশ্মীরকে ‘ভূ-স্বর্গ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। শহরটিকে ভূস্বর্গ হিসেবে অভিহিত করেন মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর। ভারতের কেন্দ্রশাসিত প্রদেশ জম্মু-কাশ্মীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি। কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান দীর্ঘ দিন ধরে
ইঁদুর দৌড়ের ব্যস্ত জীবন থেকে দিন কয়েকের জন্য ছুটি নিন। কোলাহলমুক্ত নিঝুম-নিরিবিলি পরিবেশে পছন্দের সঙ্গীদের নিয়ে কাটান কয়েকটা দিন। অপূর্ব এই এলাকায় কাটানো মুহূর্তগুলি সারা জীবনের জন্য অমূল্য এক স্মৃতি
ধনী শহর হল কলকাতা। ভারতের ধনী শহরগুলির মধ্যে কলকাতার জায়গা ৪ নম্বরে। পাশাপাশি বিশ্বের ধনী শহরগুলির মধ্যে কলকাতার স্থান ৬৩ নম্বরে। সম্প্রতি বিশ্বের ধনী শহরের তালিকা প্রকাশ করেছ ‘হেনলি অ্যান্ড
গৌতম বুদ্ধ গৃহত্যাগী হয়েছিলেন এক ধবল পুর্নিমা রাতে। জগত সংসার তার কাছে তুচ্ছ মনে হয়েছিল। কাশ্মীর ভ্রমনের উদ্দ্যেশে আমরা পাঁচ সদস্যের স্বজন দল ২০১৮ র সেপ্টেম্বরের ২২ তারিখ দেশ ত্যাগ