মুম্বাইয়ে খুব বেশি ঐতিহাসিক মনুমেন্ট দেখা যায় না। কিন্তু শহরটি অনেক বৈচিত্র্যপূর্ণ। শহরটিতে সমুদ্রসৈকত থেকে শুরু করে পিকনিক স্পট পর্যন্ত অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে। ভারতের বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত শহরটির আকর্ষণীয়
সুযোগ পেলেই বেড়াতে যাওয়ার ফাঁক খোঁজেন না এমন বাঙালির দেখা পাওয়াই ভার। অনেকে লম্বা ছুটি নিয়ে ঘুরতে যান দূর-দূরান্তে। কারও আবার ইচ্ছে থাকলেও উপায় কই? পকেট পারমিটের ব্যাপার যেমন আছে
আমাদের দেশের যে সমস্ত বিখ্যাত হিল স্টেশন রয়েছে সেখানে একটি কমন স্থান চোখে পড়বে আমাদের সেটি হল সেখানকার মল রোড। পাহাড়ি হিল স্টেশনে আমরা যতখানি ভিড় করি দর্শনীয় স্থান দেখতে
ভারতের সুইজারল্যান্ড আদতে কোনটি তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে প্রত্যেক জায়গারই নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য ভ্রমণ পিপাসুরা বার বার ছুটে যায় এখানে। তবে ভারতের কোন
ফাঁক পেলেই উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে ছুটে যায় ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি। পাহাড়ের গা ঘেঁষে থাকা হোটেল-রিসর্ট- হোম স্টে-তে নজরকাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য তারিয়ে-তারিয়ে উপভোগের সুযোগ এলে তা হাতছাড়া করতে চান না পর্যটকরা। উত্তরবঙ্গরে নজরকাড়া
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিম এর রাজধানী ‘গ্যাংটক’। হিমালয় পর্বতমালার সুউচ্চ শিখরগুলির মাঝখানে মনোরম ও আরামদায়ক পরিবেশে গ্যাংটকের অবস্থান। পর্বতশ্রেণির শিবালিক পর্বতে ১৪৩৭ মিটার উচ্চতায় এই গ্যাংটক শহর অবস্থান। এই শহরটিতে মাত্র ৩০ হাজার
পাহাড়ি উপত্যকার চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে সর্পিল ভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে ট্রেন। কখনো মেঘের ধোঁয়াশায় ঢাকা পড়ছে যাত্রাপথ। সেই ট্রেনের ভেতরে বসে মেঘ-পাহাড়ের মিতালী দেখতে দেখতে এগিয়ে যাচ্ছেন স্বপ্নিল ভ্রমণ গন্তব্যে। এ চিত্রকল্পটি
দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় মূলত গারো, খাসিয়া প্রভৃতি জনজাতির বাস। তাদের মধ্যে এ ধরনের বর্ডার হাট খুবই
কাশ্মীর। যেন সত্যিকারে স্বপ্নের ভূস্বর্গ। পৃথিবীর সব রূপ-সৌন্দর্য যেন ভিড় করেছে এখানে। ছুটে এসেছে প্রকৃতির রূপের সব অনুষঙ্গ। প্রকৃতির প্রতিটি বিচিত্র স্বাদের অলঙ্কার দিয়ে সাজানো এ ভূস্বর্গ। একটা সময় কাশ্মীর
হাতে একটু সময় পেলে অনেকেই পাশের দেশ ভারতে ঘুরতে যান। ভারতে গিয়ে কলকাতা শহরে ঢুঁ মারেন না, এমন মানুষ কমই আছে। তবে পুরো শহর ঘুরে দেখাও কষ্টকর। তার ওপর যদি