কাশ্মীর। নামটা শুনলেই শ্বেত-শুভ্র ছবির মতো সুন্দর-সাজানো একটা জায়গা চোখের সামনে ভেসে ওঠে। শিল্পীর তুলির ছোঁয়ায় যেন কাশ্মীরের প্রতিটা প্রান্তই রঙিন। একে কেন ভৃস্বর্গ বলে, একবার যিনি এখানে পা রেখেছেন
দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত পর্যটন প্রতিষ্ঠান, ইন্ডিয়ান হোটেল কোম্পানি (আইএইচসিএল), সিকিমের গ্যাংটকে সম্প্রতি ‘তাজ গুরাস কুটির রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা’ রিসোর্ট উদ্বোধন করেছে। আকাশপথে বাংলাদেশ থেকে স্বল্প দূরত্বে এটি অবস্থিত। বাংলাদেশি ভ্রমণকারীদের
প্রকৃতির এক অপরূপ বিস্ময়। শ্রীনগরের বুকে অবস্থিত এই হ্রদ শুধু কাশ্মীরের সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি কাশ্মীরি সংস্কৃতি ও জীবনের অপরিহার্য অংশ। ডাল লেককে ঘিরে রয়েছে সবুজ পাহাড়, যেগুলো যেন হ্রদকে
দার্জিলিং—হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এক স্বপ্নের মতো জায়গা, যেখানে প্রকৃতি যেন আপন ঐশ্বর্যে নিজেকে উজাড় করে দেয়। তবে দার্জিলিং শহরের মূল আকর্ষণগুলি ঘুরে দেখার পর অনেকেই খুঁজে ফেরেন একটু নির্জন, শান্ত
এই ব্যাপক ভারতীয় ভিসা ট্যুরিস্ট গাইড বিষয়ের সমস্ত ক্ষেত্র কভার করে যদি আপনি মুম্বাই, ভারতের ভ্রমণের পরিকল্পনা করেন। মুম্বাইঅতীতে বোম্বে, ভারতের অন্যতম দর্শনীয় অঞ্চল। কেবলমাত্র শহরটিই ভারতের বাজেটরি এবং ব্যবসায়িক
কলকাতা শহরে প্রধান সড়কের মাঝে কোনো কোনো অংশে ট্রেনের লাইনের মতো দেখে অবাক হলাম! এখানে কি একসময় ট্রেন চলতো? কিন্তু এই ট্রেনের লাইন ছোট কেন? হঠাৎই লক্ষ্য করলাম, বাসের মতো
চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
ভোররাত, রাত আর ভোরের মাঝখানের এই মুহুর্তটা খুবই সুন্দর। হলে থাকতে মাঝেমাঝে সারারাত জেগে থাকতাম। জেগে থাকতে থাকতে যখন ভোর হত, বাইরে তাকিয়ে থাকতাম। চোখের নিমিষে চারপাশ পরিষ্কার হয়ে যায়।
নিজের আত্ম-বিশ্লেষণ করার জন্য যখন কোনো বিশেষণ খুঁজি তখন ‘সুযোগ সন্ধানী ‘ বিশেষণটা বেশি যৌক্তিক মনে হয়। নিজের ইচ্ছাগুলোকে অন্যের উপলক্ষের সাথে গেঁথে দেয়ায় আমি বেশ পারদর্শী। আর তাই স্ত্রীর
ভারতের রাজস্থান মানেই এক ভিন্নস্বাদের ভ্রমণ। যেখানে মিলবে দূর্গের দর্শন, মিলবে মরুভূমি ও ঐতিহাসিক নিদর্শন। ভ্রমণ তালিকাতে থাকবে একাধিক জায়গা, যা অন্যান্য ভ্রমণের থেকে বহু অংশে আলাদা। রাজস্থান ভ্রমণের জন্য