চারদিকে শুধু তুলোর মত সাদা আর সাদা যেন আকাশে ভেসে আছি।কাশ্মীরে শুধু মনে হবে যেন এক স্বপ্নপুরিতে এলাম।চারদিকে সাদার ভেলা আর পর্বত পাহাড়,সবুজের দেখা পাওয়া।কাশ্মীরকে বলা হয় পৃথিবীর ভূ-স্বর্গ যা
ভারতের এমন কিছু জায়গা রয়েছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে অপরূপ সুন্দর হলেও তার সান্নিধ্য পাওয়া সম্ভব নয়। চাইলেও সেখানে যেতে পারবেন না আপনি। আপনি কেন! কোন ভারতীয় নাগরিকও সেখানে ঘুরতে যাওয়ার অনুমতি
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত সিকিম একটি ছোট পার্বত্য রাজ্য। আজকাল অনেক বাংলাদেশী পর্যটকই সেখানে ঘুরতে যান। সুউচ্চ পর্বতমালা, সাজানো গ্রাম, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, হ্রদ এবং প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারগুলির কারণে সিকিম পর্যটকদের
*বাঙালি বেড়াতে যেতে যে কোনও সময়ই রাজি। কর্মব্যস্ত জীবন থেকে দিন কয়েকের বিরতি নিয়ে এখন ছুটি যান অনেকেই। বঙ্গবাসীর একাংশের যেমন পছন্দ পাহাড় তেমনই অন্য অংশটি সমুদ্র সৈকতে ছুটে যায়
দুপাড়ের মানুষই তাদের নিজ নিজ মুদ্রায় নানা ধরনের জিনিসপত্র বেচাকেনা করতে পারবে। মেঘালয় ও বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় মূলত গারো, খাসিয়া প্রভৃতি জনজাতির বাস। তাদের মধ্যে এ ধরনের বর্ডার হাট খুবই
বাঙালি পর্যটকদের কাছে অন্যতম পছন্দের ভ্রমনস্থল হলো দীঘা(Digha)। অনেকেই বছরে দুই থেকে তিনবার দীঘায় ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন। হাতে দু-একদিনের ছুটি পেলে ব্যাগপত্র গুছিয়ে দীঘার উদ্দেশ্যে রওনা হন সমুদ্রপ্রেমী বাঙালিরা। আর এখন এই
কাশ্মীর। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য এই নামটাই যথেষ্ট। নীল রঙা আকাশ, সাদা মেঘ, বরফে ঢাকা বিশাল পর্বত শ্রেণি, সবুজ বনভূমি, নীলচে সবুজ রঙের হ্রদ, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ- এই কয়েকটি
ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র সিমলা। হিমাচল প্রদেশের এই পর্যটন কেন্দ্রটি মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য, ঔপনিবেশিক স্থাপত্য এবং মনোরম আবহাওয়ার জন্য বিখ্যাত। সিমলা ভ্রমণে গিয়ে দেখার জন্য শীর্ষ স্থানীয় কিছু স্থান
ভারতের গোয়া পর্যটনের এক স্বর্গরাজ্য। সারা বিশ্ব থেকে আসা পর্যটকদের পদভারে সারাবছরই মুখরিত থাকে স্থানটি। গোয়া ভ্রমণের সেরা সময় হচ্ছে অক্টোবর থেকে মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে সেখানে গেলে
রানা ভাই শিলিগুড়িতে আগে পৌঁছানোয় টিমের জন্য বেশ উপকারই হয়েছিল। তিনি বেশ কয়েকটি স্থানীয় ট্যুর কোম্পানির সঙ্গে আগেই কথা বলেছিলেন। কোম্পানিগুলো শিলিগুড়ি থেকে আমাদের সিকিমে জীপে করে নিয়ে যাবে। সেইসাথে